মঙ্গলবার দুপুরে নয়া পল্টনে কার্যালয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করার পর তিনি এ মন্তব্য করেন।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, “আগে মনে হতো বিরোধীদলের কারণে হরতাল হয়। এখন অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে- সরকারের কারণেই হরতাল হচ্ছে।
“আমি মনে করি, নির্দলীয় সরকার ছাড়া বর্তমান সংকটের কোনো সমাধান আসবে না। তাই প্রধানমন্ত্রী যদি পদত্যাগ করেন দেশের ১২ আনা মানুষের মুখে হাসি ফুঁটবে।
”
হরতালের মধ্যে দুপুর দেড়টার দিকে কাদের সিদ্দিকী তার সাদা পাজেরো গাড়িতে চড়ে নয়া পল্টনের কার্যালয়ে যান। কার্যালয়ের তৃতীয় তলায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তিনি দেখা করেন।
বিএনপি কার্যালয়ে পৌঁছালে তাকে অভ্যর্থনা জানান মহানগর সদস্য সচিব আবদুস সালাম।
২৫ মিনিট সাক্ষাতের পর কার্যালয়ের প্রধান ফটকের বাইরে সাংবাদিকদের কাদের সিদ্দিকী তার আগমনের কারণ ব্যাখ্যা করে বলেন, “আমি হরতাল প্রত্যাহার কিংবা সমর্থন কোনোটাই জানাতে আসেনি। ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সখীপুরের উপনির্বাচনে যে ভোট ডাকাতি হয়েছিল- ওই দিবসটি উপলক্ষে সেদিন সখীপুরে একটি জনসভা হবে।
ওই জনসভায় যোগ দিতে আমি আমন্ত্রণ জানাতে এসেছি। ”
৬০ ঘন্টার হরতাল সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইলে তিনি বলেন, “আমি মনে করি যে পরিস্থিতি সরকার সৃষ্টি করেছে, সেখানে বিরোধী দলের এরকম কর্মসূচি ছাড়া কোনো কিছুই করার সুযোগ নেই। সরকারকে চলে যেতে হবে। তাদের চলে যাওয়া উচিৎ। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।