মহাশূন্য কেন্দ্র থেকে সয়ুজ ক্যাপসুলে ফেরা তিন রুশ নভোচারী সোমবার সঙ্গে করে মশালটি ফেরত নিয়ে এসেছেন। মর্যাদার এই আসরের প্রস্তুতি হিসেবে রাশিয়া সেখানে এটি পাঠিয়েছিল। মহাকাশে রাশিয়ার সক্ষমতা দেখানোও অবশ্য এর আরেকটি উদ্দেশ্য।
মহাশূন্য কেন্দ্র থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টার পথ যাত্রা করে কাজাখস্তানের বিস্তৃত তৃণভূমি স্তেপে স্থানীয় সময় সকাল আটটা ৪৯ মিনিটে নামে সয়ুজ ক্যাপসুলটি।
এর আগে চারদিন মহাশূন্যে কাটায় অলিম্পিক মশাল।
এটি নিয়ে মহাশূন্যে বিচরণও করেন নভোচারীরা। বৃহস্পতিবার বাইকোনুর উৎক্ষেপন কেন্দ্র থেকে সয়ুজ যানে করে মহাকাশ কেন্দ্রে নেয়া হয়েছিল মশালটি।
এর আগে ১৯৯৬ ও ২০০০ সালের অলিম্পিকের মশালও মহাশূন্যে পাঠানো হয়েছিল। সেগুলো অবশ্য আসল অলিম্পিকের।
হোক শীতকালীন অলিম্পিক, সোভিয়েত যুগের পর রাশিয়ায় এই প্রথম এ ধরনের আসর বসতে যাচ্ছে।
মহাশূন্যে একটি মশাল পাঠানো হলেও আরেকটি মশাল কিন্তু ভূপৃষ্ঠে প্রায় ৬৫ হাজার কিলোমিটারের যাত্রায় আছে। একটি পরমাণু শক্তিচালিত আইসব্রেকারে করে তা উত্তর মেরুতে নেয়া হয়। ইউরোপের সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এলব্রুসেও উঠবে মশালটি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।