আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রবাসীরা যেভাবে ভোটার হবেন

স্বাগতম

শুধুমাত্র প্রবাসীদের দেশের প্রতিটা জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে নুতন ন্যাশনাল আইডি এবং ভোটার আইডি দেয়া হচ্ছে। আপনি ভোট দেবেন কি দেবেননা সেটা বড় কথা নয় আপনার নিকট কার্ড দুটি থাকা অত্যাবশ্যকীয়। আমি যেভাবে মাত্র দুইদিনে ঢাকার ভোটার হলাম সেটাই বলছি। ঢাকা জেলা নির্বাচন কমিশন হচ্ছে পশ্চিম আগারগাও বিএনপি বাজার পানির ট্যাঙ্কের মোড়ে। আমি একদিন চলে গেলাম সেখানে,সঙ্গে ছিল শুধু আমার পাসপোর্টটি।

জেলা নির্বাচন অফিসার পাসপোর্ট দেখে আমার বর্তমান ওয়ার্ডের ঠিকানায় ভোটার হবো কিনা জিজ্ঞেস করে একটা ফরম দিলেন। আর তাদের অফিসের নিচে ফটোকপির দোকান থেকে অন্য আরেকটি ফরম কিনে নিতে বললেন। তিনি আমাকে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজ এবং ফরম পুরন করে পরদিনই চলে আসতে বললেন। কাগজগুলি হচ্ছেঃ ১। পাসপোর্টের কপি ২।

জন্ম নিবন্ধনের কপি ৩। বাবা অথবা মায়ের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি ৪। বর্তমান বসবাসের বাড়ীর বিদ্যুৎ বা গ্যাস বিলের কপি ৫। ভাড়া বাড়ী হলে বাড়ী ভাড়ার রশিদ, নিজ বাড়ী হলে ট্যাক্স রশিদের কপি ৬। ওয়ার্ড কমিশন থেকে নাগরিক সনদের কপি উপরের সব কপিই বরাবরের মতো প্রথম শ্রেনীর গ্যাজেটেড অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত হতে হবে।

এবং ফরম দুটো শুধুমাত্র নিজ নাম ইংরেজিতে এবং বাকি সব বাংলায় পুরন করে নিয়ে যেতে হবে। সেখানে অর্থাৎ একটি ফরমে সনাক্তকারী হিসেবে বাড়ীর যে কারো একজনের আইডি কার্ড নাম্বার লিখে তার সাক্ষর নিতে হবে। এই কাজগুলি আমি একদিনের মধ্যে শেষ করে পরদিন আবারো চলে যাই। একদম ভীড় নেই,একঘন্টার মধ্যে ছবিতোলা ও আঙ্গুলের ছাপ দেয়া শেষ করে চলে আসি। অবশ্য কার্ড দেবে ১৫দিন পর।

কিন্তু এমন নির্জঞ্জাটভাবে কাজটি করতে পেরে আমি নিজেই বেকুব হয়ে গেলাম।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.