কয়কে দিন আগে বত্তিবান কিছু লোকের ছেলেমেয়েদেরে র্থাটি র্ফাস্ট নাইটের উন্মাতাল অবস্থা প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সৌজন্যে দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। টিএসসিসহ কিছু কিছু অভিজাত হোটলেে তরুণ-তরুণীদের উদ্দাম নৃত্যের ছবি বিবেকেবান মানুষকে আহতও করছে। ে একটি পত্রিকার লিড নিউজ অনুযায়ী জিরো আওয়ারের পাঁচ সেকেন্ডে বাকি থাকতইে রাজধানীর গুলশান এলাকার একটি অভজিাত ক্লাবরে নাচঘরে অপক্ষোরত শ'দুয়কে তরুণ-তরুণী এবং আধা বয়সী নরনারীর হাতে পানপাত্র পৌঁছে গছে। ে পুরো হলরুম যনে ১০৫ ডগ্রিি জ্বরে কাঁপছ। ে এমতাবস্থায় ডকে সটেরে গান হঠাৎ থমেে যায় এবং মাইক বজেে ওঠ।

ে ঘোষণা করা হয় জরিো আওয়াররে শুভ সংবাদ। ১২টা ১ মনিটিে ২০১৩ সালরে সূচনালগ্নে আবার বজেে ওঠে ডকে সটে। পুরো ভলউিমে গান, সঙ্গে সঙ্গে জ্বলন্ত আতশবাজ,ি চত্বররে আকাশ ঘরিে যায় লাল, নীল আতশরে সুগন্ধি ধোঁয়ায়। তারাবাজি পুড়য়িে নবর্বষ বরণরে আনন্দে মতেে ওঠ। ে এলাকা জুড়ে তখন বাঁধভাঙা উচ্ছবাস।

উন্মাতাল র্থাটি র্ফাস্ট নাইট। নাচ-গান হই-হুল্লোড়, চৎিকার, চঁেচামচেরি সকল সীমা ছাড়য়িে যায় আগতরা। নাচরে তালে তালে তারুণ্যরে উচ্ছলতার সাথে যুক্ত হয় সুরা পানরে উন্মত্ততা। সভ্যতা ভব্যতার সকল কছিুই তারা হারয়িে ফলে। ে এমনকি পোশাকরে শষ্টিাচারও তারা ভুলে যায়।

এরপর কি ঘটছে এবং কে কি ঘটাচ্ছে তাও তারা ভুলে যায় এবং এভাবে অভজিাত ক্লাবটতিে চলে সারা রাতরে আনন্দ উচ্ছবাস, মদ, বয়িারে বসোমাল র্থাটি র্ফাস্ট নাইট। ক্লাবটরি বাইরে ছলি র‌্যাব-পুলশিরে কড়া পাহারা। র্থাটফিাস্ট নাইটে অভজিাত হোটলেগুলোতওে ছলি একই অবস্থা। পত্রপত্রকিায় প্রকাশতি এ ধরনরে একটি হোটলেরে সামান্য র্বণনা তুলে ধরছ। ি শত শত তরুণ-তরুণীর উদ্দাম নাচে সে দনি কঁেপে উঠছেলি খলিক্ষতেরে রজিন্সেি হোটলে।

শুধু নাচ নয় সঙ্গে বয়িার হুইস্কসিহ নানা রঙরে মদ ও পানীয়। উচ্চ শব্দরে মউিজকিরে তালে তালে অশ্লীল নৃত্য তাদরে বসোমাল করে তুলছেলি। তীব্র পানীয় আর হাইভোল্টজে মউিজকিরে র্মূছনায় রাত ১২টার আগইে তারা বসোমাল হয়ে পড়ছেলি। পরস্পর বাহু বন্ধনে আবদ্ধ উচ্ছৃক্মখল এই তরুণ-তরুণীদরে কউে কারুর প্রতি নজর দয়োর সময় ছলি না। হোটলে কক্ষে ঢুকইে তারা প্রথমে বাইররে পোশাক ছুঁড়ে ফলেে জড়য়িে নয়ে আঁটসাঁট স্বল্পবসন।

নাচরে তালে তালে এই বসনরেও খসে পড়ে বশেরি ভাগ অংশ। আলো আঁধারীতে চলে তাদরে প্রমে ভালবাসার নানা রকম খলো। কার বউ, কার কন্যা কার মনোরঞ্জনে ব্যস্ত বলা মুস্কলি। এখানে শ্লীল-অশ্লীল বলে কোনও কছিুর বালাই ছলি না এবং এর সব কছিুই হয়ছেে র‌তব-পুলশিরে কড়া পাহারায়। শুধু ঢাকা নয়, মদ বয়িারে বসোমাল ছলি সলিটে এবং কক্সবাজাররে র্থাটি র্ফাস্ট নাইটও।

একটি পত্রকিা লখিছে,ে গ্লাসে টুং টাং শব্দ, তরুণীর আধখোলা দহে, শীতরে কামড়ে জবুথবু সবাই। সময় পার হতইে হুইস্করি গ্লাসে চুমুক। এর পর আধ খোলা বসনরে তরুণী নয়িে মাতাল নৃত্য। চলে নাচ। নাচরে পর নাচ।

এর ফাঁকে ফাঁকে গলিে খাওয়া হচ্ছে রঙনি পান। ি এভাবে আধ ঘণ্টা কংিবা এক ঘণ্টা। এরপর ভঙেে যায় সব বাঁধ। তরুণীরা হারয়িে গলেো এক এক কর। ে কোথায় গলেো কংিবা কমেনে গলেো এসব প্রশ্নরে উত্তর খুঁজে লাভ নইে।

ওরা হারয়িে যায় অজানা রাজ্য। ে রঙনি জগত। ে র্থাটি র্ফাস্ট নাইটরে উন্মাদনা ও উচ্ছৃক্মখলতা পাহারা দয়িছেনে হাজার হাজার পুলশি, র‌্যাব ও আইন-শৃক্মখলা বাহনিীর সদস্যরা। । মদ বয়িার খয়েে ন্যাংটা নাচ, মাতলামী, লজ্জা শরমরে মাথা খয়েে ক্লাব হোটলেরে নাচঘর কংিবা সমুদ্র সকৈতে শত শত মানুষরে সামনে আলো আঁধারীতে জ্বনো, ব্যভচিার ও অশ্লীলতার পাহারা দয়ো আইন-শৃক্মখলা বাহনিীর দায়ত্বি কনিা এ প্রশ্ন অনকেরে।

এই জ্বনো, ব্যভচিার ও অশ্লীলতা রোধরে জন্য হোটলে কক্ষ, সী-বীচ অথবা প্রকাশ্য রাজপথে আইনশৃক্মখলা বাহনিী কাউকে কোনও বাধা দয়িছেনে বলে জানা যায়ন। ি এতে সংশ্লষ্টি তরুণ-তরুণী ও ডস্কিো ডিজেরা উৎসাহতি হয়ছে। ে তাহলে একটু ভেবে দেখুন সরকার কিভাবে ধর্ষকের ভূমিকা পালন করছে অর্থাৎ গনধর্ষনের নেপথ্যে কার প্রত্যক্ষ মদদ আর সরকারের কথাই বা কি বলব আসলে যে শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিক কোন শিক্ষা নেই সেই শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে কত কাপড় আর শরীরে রাখবে? সব জাতি এগিয়ে যায় আর আমরা সংবিধান সংশোধন করে পিছনে যাই আর পোশাকের কথা বলছেন? এক্ষেত্রে আমরা আরো এগিয়ে আমরা যাচ্ছি প্রাচীন যুগে সুতরাং আপনার মনের দরজাটা একটু খুলুন এবং ভাবুন আমাদের কী করা উচিৎ................................................................................ ।