কিছু অসম্ভব সত্যের সাথে সংগ্রামের প্রয়াশে হাসি খুসী ছেলেটা
দেখতে খুব মিস্টি । ওর দুটো বড় বোন আছে । তারা ম্যারিড ।
বাবা এয়ারপোর্টে চাকরী করেন । ধানমন্ডিতে থাকে ।
বেশ ধনী ওরা । ফ্রেন্ডজদের নিয়ে সবসময় মেতে থাকত । কখন প্রেমে পড়েনি । বাট মেয়েরা ওর প্রেমে পরত ।
সবার সাথে খুব মজা করত ।
তখন ও অনার্স থার্ড ইয়ারে পড়ে ।
আমার সবচেয়ে ক্লোস ফ্রেন্ড । আমি ,ইমন , আর ও সবসময় একসাথেই থাকতাম ।
সবকিছু ভালই চলছিল।
হঠাৎ ফোন আসলো আমার কাছে ,রাত তখন প্রায় ৩ টা ।
ঘুমের চোখে কোন মতে রিসিব করলাম ফোনটা /
একজন মহিলার কন্ঠঃ
আনান তুমি কোথায় বাবা ? নীরব , , , , ,নীরব , , , ,
(কান্না জড়িত কন্ঠ)
লাইনটা কেটে গেলো ।
ঘুম আর নেই চোখে । চেয়ে দেখলাম নীরবের বাসা থেকে ফোন দিয়েছে । আমি আর এক মুহুর্তও দেরী করলাম না । জলদি কাপড় চেঞ্জ করে বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম ।
মগবাজার থেকে ধানমন্ডি যেতে মোটে ১৫ মিনিট লাগলো । সাথে অবশ্য বাইক ছিল । বাইক টা নীরবের ই । আমি এনেছিলাম কাজের জন্য । ওদের বাসায় গিয়ে দেখি ইতি মধ্যে অনেক লোক জ্ন ।
ইমন ও চলে আসছে । ওর মা চিৎকার করে কাদছে । আমদের চোখ তখন বুকফাটা কান্নায় ।
নীরব আর নেই । সুইসাইড করেছে ।
দুই বসর আগের কথা । পুরো ঘটনাটা ওর ডায়রী থেকে নিয়েছি আমি । হুবুহু কপি করলাম এখানে ।
"একদিন ৭/এ তে চা খাচ্ছিলা্ম । একজনের সাথে পরিচয় হল ।
পাশের গলিতে বাসা । একদিন দুদিন , এভাবে তার সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে গেল । তার নাম সবুজ । বয়স ৩০ এর মত হবে । শিহ্মিত ।
আগে যব করত । এখন আর করেনা । এখানে নিজেদের বাড়ি আছে । বিয়ে করেছে প্রেম করে । বাবা মেনে নেয়নি এখনো ।
আমার সম্পর্কেও সবুজ খুটি নাটি সব জানলো । একপর্যায়ে আমি সবুজের বাসায় গেলাম । সেখানে পরিচয় হল ওর শালীর সাথে । অসম্ভব সুন্দরী । ইন্টারে পড়ে ।
এই প্রথম কোন মেয়ের প্রেমে বুঝি আমি পরলাম । এর আগে প্রেমে পড়িনি । ভালো লাগত অনেক্কেই । কিন্তু ওকে দেখে , , , , ,
(ঘটনা চলতে থাকবে । আজ এ পর্যন্তই )
" ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।