ইউক্রেনের চলমান পরিস্থিতিকে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইয়ানুকোভিচ। বিক্ষোভকারীদের পার্লামেন্ট দখলের মত পদক্ষেপের বিষয়ে তার সরকার অবগত বলেও জানান তিনি।
প্রেসিডেন্ট ও সরকার পতনের দাবিতে পরিণত হয়েছে ইউক্রেনের বিক্ষোভ। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে বাণিজ্য ও যাতায়াত অবাধ করতে, 'সীমান্ত খুলে দেয়া' চুক্তির পক্ষে দেশটিতে বিক্ষোভ চলছে।
কিয়েভের সরকার অফিসগুলো অবরোধ করেছে বিক্ষোভকারীরা।
অচল হয়ে পড়েছে সব মন্ত্রণালয়। প্রেসিডেন্ট ভবনের কাছে, পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। এতে টিয়ার গ্যাস, লাঠিচার্জ ও স্টান গ্রেনেড ব্যবহার করে পুলিশ।
নভেম্বরে রাশিয়ার সঙ্গে থাকা বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায়, চুক্তি সই থেকে বিরত থাকেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ইয়ানুকোভিচ।
তিনি বলছেন, ইউরোপের সঙ্গে এ চুক্তি হলে, দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
এ ঘটনার পর থেকেই বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভূক্ত দেশটি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।