শনিবার বিকালে সদরের টুপামারী ইউনিয়নের রামগঞ্জ বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী (৫৫) এবং জামায়াত কর্মী আবু বকর সিদ্দিক (৪২)।
বিএনপি-জামায়াত কর্মীরা অন্তত ৫০টি মোটরসাইকেল, ছয়টি জিপ ও তিনটি মাইক্রোবাস জ্বালিয়ে দিয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর শুক্রবার জামায়াত-শিবির রাজগঞ্জ বাজারে ব্যাপক সহিংসতা চালায়। আসাদুজ্জামান নূর ক্ষয়ক্ষতি পরিদর্শনে সেখানে যাওয়ার সময় ওই হামলা চালানো হয়।
এ ঘটনায় আসাদুজ্জামান নূর অক্ষত থাকলেও অন্তত ১৫০-২০০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
নিহতদর মধ্যে আবু বকর সিদ্দিকের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন নীলফামারী শহর জামায়াতের আমির আল ফয়সাল আব্দুল লতিফ।
নীলফামারী সদর সার্কেল এএসপি শফিউল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, বিকাল ৪টার দিকে জিপ, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল নিয়ে আসাদুজ্জামান ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা রামগঞ্জ বাজারে যান।
এ সময় বিএনপি ও জামায়াত কর্মীরা দেশি অস্ত্র নিয়ে গাড়ি বহরে হামলা চালালে দুপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়।
তারা অন্তত ৫০টি মোটরসাইকেল, ছয়টি জিপ ও তিনটি মাইক্রোবাস জ্বালিয়ে দিয়েছে বলেও জানান শফিউল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।