আজ দেশের বিভিন্ন এলাকা শত্রুমুক্ত হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
দিনাজপুর : ৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা চিরিরবন্দরে ৫১ জন রাজাকারকে বন্দী করে। পরে ১১ ডিসেম্বর বিরলে পাকবাহিনী অসংখ্য নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধে পাকবাহিনী পার্বতীপুর ছেড়ে পালিয়ে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ : ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে পাকবাহিনী পালিয়ে গেলে শহর দখলে নেয় রাজাকার ও আলবদররা। ১৫ ডিসেম্বর ভোরে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে রাজাকার আলবদর বাহিনী পালিয়ে যায়।
গাজীপুর : ১৫ ডিসেম্বর মুক্তি ও মিত্রবাহিনী ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ছয়দানা মালেকের বাড়ি এলাকায় পাকবাহিনীর ওপর কামান ও মর্টারের গোলাবর্ষণ করে। এতে পাকবাহিনী একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পাকসেনাদের আত্দসমর্পণ করতে বাধ্য করে। খাগড়াছড়ি : মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে পাকবাহিনী পালিয়ে যায়। ১৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় মুক্তিযোদ্ধারা প্রথম জাতীয় পতাকা উড্ডয়ন করেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।