চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিস্তৃত হলেও চিকিৎসক না পাওয়ার অভিযোগের প্রেক্ষাপটে বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
অধিদপ্তরে ওই বৈঠকের পর নাসিম সাংবাদিকদের বলেন, “ডাক্তারদের কমপক্ষে ২ বছর গ্রামে থাকতে হবে। যে পারবে না, তার চাকরিও থাকবে না। ”
নতুন সরকারে দায়িত্ব নেয়ার জনগণের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে সরকারি চিকিৎসকের কর্মস্থলে রাখার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
চিকিৎসকদের চাকরি জীবনের শুরুতে পল্লী অঞ্চলে থাকার ওপর জোর দিয়ে আসা হচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরে।
তবে অভিযোগ রয়েছে, পল্লী অঞ্চলে পদায়ন হলেও চিকিৎসকরা থাকতে চান না, চেষ্টা-তদ্বির চালিয়ে শহরাঞ্চলে বদলি হয়ে আসেন।
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্য খাতে কোনো দুর্নীতি সহ্য করা হবে না বলেও কর্মকর্তাদের সতর্ক করেছেন এই মন্ত্রী, যিনি ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকারে ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।
“দুর্নীতির সঙ্গে কোনো আপস নেই।
কোনো অভিযোগ এলেই তা আমলে নিয়ে তদন্ত করা হবে, দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ”
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিয়মনীতি আরো কড়াকড়ির পক্ষে নাসিম। তার মতে, ব্যাঙের ছাতার মতো মেডিকেল কলেজ গজিয়ে উঠছে।
গত সরকার আমলে প্রাথমিক অনুমোদন দেয়া ১২টি মেডিকেল কলেজের ছাড়পত্র দায়িত্ব নিয়েই বাতিল করেছেন নাসিম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারদের ব্যয় সাশ্রয়ী হওয়ার পরামর্শও দেন তিনি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।