“আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে জুরিদের সামনে আমার বক্তব্য পেশ করতে পারব, এমন কোনো সম্ভাবনা দেখছি না”-- এক অনলাইন চ্যাটে বলেন ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন।
ফ্রিস্নোডেন ডটইস নামে এক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পূর্বনির্ধারিত লাইভ চ্যাটে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ করেন এডওয়ার্ড স্নোডেন।
স্নোডেনের উধৃতি দিয়ে এক প্রতিবেদনে বিবিসি উল্লেখ করেছে, ১০০ বছরের পুরনো আইনে তার যে বিচার হবে, তাতে ‘জনস্বার্থে করা’ কাজের জন্য তিনি কোনো সুবিধা পাবেন না।
“মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যাওয়া হয়তো সবচেয়ে ভালো সমাধান হতে পারত, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য, জনসাধারণের জন্য এবং আমার জন্যও।” স্নোডেন বলেন, “কিন্তু প্রচলিত আইন তথ্য প্রকাশকারীর জন্য যথেষ্ট নয়। আমার মতো জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার ঠিকাদারদের ওই আইন রক্ষা করে না।”
স্নোডেন একে ‘আইনের ব্যর্থতা’ বলে মন্তব্য করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিসাব অনুসারে এডওয়ার্ড স্নোডেনের হাতে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রায় ১৭ লাখ গোপন নথি রয়েছে। অপরদিকে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান মন্তব্য করেছে, স্নোডেনের হাতে যে পরিমাণ তথ্য রয়েছে তার শতকরা একভাগও এখনও প্রকাশিত হয়নি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।