গত বছরের জুনে কনফেডারেশনস কাপের সময়ও ব্রাজিলে তীব্র বিক্ষোভ হয়েছিল। বেহাল সরকারি সেবা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেবার ব্রাজিলজুড়ে দশ লাখের বেশি মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল।
তাদের অভিযোগ ছিল, বিশ্বকাপের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয়ে নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করা হলেও পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাখাতে সরকার প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করছে না।
এবার একই দাবিতে আন্দোলন হলেও তীব্রতা ছিল অনেক কম। সাও পাওলোর বিক্ষোভে অংশ নেয়ার জন্য ফেইসবুকে ২০ হাজারের বেশি মানুষ নিশ্চয়তা দিলেও এসেছিল তাদের দশ শতাংশ।
পুলিশের একটি গাড়ি ভাংচুর ও একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয়া ছাড়া শনিবারের বিক্ষোভ মোটামুটি শান্তিপূর্ণই ছিল।
আগামী বছরের ১২ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ১২টি ভেন্যুতে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।