সস্থিতিশীলতা , সাম্য, সৌহার্য্য
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বানিজ্য নতুন বিষয় না হলেও ইদানিং এটি সয়ংক্রিয় ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে । নিষ্পেষিত হচ্ছে সা্ধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা । কিছু জায়গাতে প্রতিবাদ ও হচ্ছে এবং প্রতিবাদের কারণে প্রশাসন তাদের অন্যায় বাণিজ্য বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন । কিন্ত সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে যে , শিক্ষাথীদের যৌক্তিক আন্দোলনে বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতির নামধারী কিছু ব্যাক্তি আন্দোলন কারীদের উপর যে নির্যাতন চালাচ্ছে তাতে তারা একটি বার্তাই দিতে চায় যে , ন্যায় -অন্যায় যাই হোক না কেন তোমরা সা্ধারণ ছাত্র-ছাত্রী তোমরা কেন প্রতিবাদ করবে !!!! তোমাদের উপর যেটিই চাপিয়ে দেয়া হবে সেটিই ঠিক ! সেটিই মানতে হবে । এই অমানবিক কাজটি বিগত সরকারের আমলেও করা হয়েছে আর এখন এটি আরও তীব্র আকার ধারন করেছে । তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা যাবে কোথায় .....??? তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ শিক্ষার্থী হিসাবে তাদের তাদের অধিকার টুকু আদায় করতে পারবে না এটা কেমন সমাজ -কেমন শিক্ষা ব্যবস্থা! নিরীহ শিক্ষার্থীদের উপর হামলার পর ছাত্রসংগঠনগুলো অন্য ছাত্রসংগঠনের উপর দোষ চাপানোর মাধ্যমে তাদের অন্যায় আচরন বৈধ করার রাজনীতিতে মত্ত থাকে ...আর সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের মূল্যবান সময়টুকু হারিয়ে ফেলে । পড়ে যায় অসহনীয় সেশন জটে । আমরা রাজনীতি চাই , নোংরা রাজনীতি চাই না । আমরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করব আর ছাত্ররাজনীতি থাকবে সাধারন শিক্ষার্থীদের পাশে ....আমরা তাদের হাতে থাকবে বই -কলম দেখতে চাই , কেন অস্ত্র নয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।