বুধবার সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ নীতিমালা পাঠানো হয়েছে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঘোষণার বাইরে গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত চার্জ আদায় করতে পারবে না। আর কোন খাতে কত চার্জ কাটা হবে দৃশ্যমান স্থানে তা টানিয়ে রাখতে হবে।
এছাড়া কোনো অনুমোদিত ঋণের ডকুমেন্টেশন ফি বাবদ শূন্য দশমিক ৫ শতাংশের বেশি চার্জ নেয়া যাবে না বলেও এতে উল্লেখ রয়েছে।
নীতিমালায় আরো বলা হয়েছে, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে একই ধরনের সঞ্চয় ও ঋণ প্রকল্প থাকতে হবে।
যে নামেই সে প্রকল্প অবহিত করা হোক তার আওতায় কর্পোরেট বিনিয়োগ, ভোক্তা ঋণ, কৃষি অর্থায়ন, এসএমই ঋণ, আবাসন খাতে ঋণ, ইক্যুইটি বিনিয়োগ, সিন্ডেকেশন ঋণ, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ, বন্ডে বিনিয়োগ এবং অন্যান্য খাতে ১০ ধরনের ঋণ প্রকল্প রাখা যাবে। এসব প্রকল্পের আওতায় চলতি মূলধন ও মেয়াদি বিনিয়োগ করা যাবে।
আর অন্যান্য খাতের আওতায় আমানতের বিপরীতে ঋণ, ওয়ার্ক অর্ডারের বিপরীতে ঋণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ প্রকল্প চালু রাখা যাবে। সব ক্ষেত্রেই ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে।
একইভাবে সব প্রতিষ্ঠানে সঞ্চয় প্রকল্প চালু রাখার বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এসব প্রকল্পের আওতায় মেয়াদি আমানত প্রকল্প, সঞ্চয় প্রকল্প, বড় আমানত প্রকল্প ও বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ নেয়া যাবে। ভিন্ন ভিন্ন নামেও আমানত প্রকল্প চালু করা যাবে বলে নীতিমালায় বলা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।