শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
মুহিত বলেন, গত ছয় মাস ছিল অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতা ছিল নজিরবিহীন।
“যেভাবে জনজীবন ও অর্থনীতিকে বিপন্ন হতে দেখেছি তা আগে কখনো দেখিনি। তারপরেও অর্থবছরের প্রথম ছয়মাসে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়নি।
”
এর কারণ হিসেবে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও রপ্তানির প্রসারের কথা বলেছেন তিনি।
তবে রাজনৈতিক সহিংসতার ক্ষতির কারণে বাজেটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক কারণে বৈদেশিক বিনিয়োগ অনেক কমে গেছে। বিদেশি উদ্যোক্তারা যারা এসেছিলেন তারা সাবধান হয়ে গেছেন। সেই সাবধানতা এখনো কাটেনি।
দেশের ব্যক্তি মালিকানা খাতও আশানুরূপ বিনিয়োগ করেনি।
তবে অচিরেই সেই বিনিয়োগ শুরু হবে বলে মনে করেন আবুল মাল আবদুল মুহিত।
এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, নির্বাচনের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে যে সময় লাগার কথা ছিল তা লাগছে না।
অনুষ্ঠানে অর্থ প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান, মোবাইলফোন অপারেটর রবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুপুন বীরাসিংহা ও ইআরএফের সভাপতি খাজা মাঈনউদ্দিন বক্তব্য দেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।