প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক সাইট সিনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফ্ল্যাপি বার্ডের বদৌলতে বিজ্ঞাপন দাতাদের কাছ থেকে নিগুয়েনের দৈনিক গড় আয় ৫০ হাজার ডলার। এই অবস্থায় হঠাৎ করেই গেইমটি বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
শনিবার নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে একাধিক পোস্টের মাধ্যমে গেইমটি বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেন নিগুয়েন। নিগুয়েনের দাবি কোনো আইনি জটিলতা নয় বরং গেইমটির সাফল্য, অতঃপর পারিপ্বার্শিক চাপ সামলাতে না পেরেই লাভজনক গেইমটি বন্ধ করে দেওয়ার স্বিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
ফ্ল্যাপি বার্ড বন্ধ করে দিলেও গেইম নির্মাণ বন্ধ করবেন না বলেই টুইটার পোস্টে জানিয়েছেন নিগুয়েন।
তবে গেইমিংয়ের বাজারে যে আর সরাসরি অংশগ্রহন করবেন না তার পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
ফ্ল্যাপি বার্ড নিয়ে অবশ্য স্মার্টফোন গেইমারদের মধ্যে রয়েছে বিভক্তি। একদলের মতে বাজারের সেরা স্মার্টফোন গেইমগুলোর একটি ফ্ল্যাপি বার্ড। আরেক দলের মতে সবচেয়ে বাজে স্মার্টফেআন গেইমগুলোর একটি এটি। পুরানো আর্কেড বা ভিডিও গেইমের সঙ্গে ডিজাইনের মিল থাকায় ফ্ল্যাপি বার্ড নিয়ে এই বিতর্ক চলে আসছে শুরু থেকেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।