ঢাকার বিভিন্ন রাস্তা হতে রিকশা বন্ধ করা হচ্ছে। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৩৮.৭% যাতায়াত হয় রিকশা করে। একই গবেষণায় দেখা যায় নারীদের যাতায়াত এর জন্য ৪৭.৪% এবং স্কুলে ৪১% যাতায়াত হয় রিকশায়। অথচ এই বিপূল সংখ্যক মানুষ কিভাবে যাতাযাত করবে সেটি চিন্তা না করে কার স্বার্থে রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়েছে?
যানজটের অজুহাতে ২০০২ সাল হতে রিকশা বন্ধ করা হচ্ছে। অথচ যানজটের কারণ প্রাইভেট গাড়ী বন্ধ করা হচ্ছে না।
মাত্র ২% মানুষের বাহন এবং ফ্লাইওভারেরর মতো প্রকল্পগুলোর স্বার্থে প্রাইভেট গাড়ী নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে না। এটি সুপষ্ট বৈষম্যমূলক নীতি।
আমরা এদেশের জনগন। এদেশের অনকে মানুষ দরিদ্র মধ্যবিত্ত শ্রেনীর এই মানুষদের কথা বিবেচনা না করে শুধুমাত্র ধনীদের জন্য নীতি গ্রহণ অসংবিধানিক।
আসুন ঢাকা শহরের সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য হাটার জন্য জ্রেব্রা ক্রসিং, রিকশা ও সাইকেলের জন্য পৃথক লেনের দাবিতে স্বোচ্ছার হই।
মানব নগরে যন্ত্রমনিব গাড়ীর দাসত্বের অবসান চাই।
আমি হাটার জন্য জ্রেব্রা ক্রসিং, রিকশা ও সাইকেলের জন্য পৃথক লেনের দাবিতে প্রধানমন্ত্রীকে পত্র দিচ্ছি। এ কার্যক্রমের আপনার অংশগ্রহণ কামান করছি। অন্তত একটি পত্র বা ইমেইল দিন।
বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারী
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, তেজগাও, ঢাকা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।