সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।
৯.
আমাকে মানুষ হিসেবে উপলব্দি করতে শিখতে হবে যে আমি এই মুহুর্তে জলজ্যান্ত তরতাজা প্রানের একজন মানুষ।
আমি বেঁচে আছি। মরি নি। মরতে হলে মরবো। মরার আগে মরন ভয় কিসের?
মৃত্যু পর্দার আড়ালে নিযে যায় মাত্র। মৃত্যু ভয়ের তো সেই ক্ষমতা নেই যে, আমাকে ঘার ধাক্কা দিয়ে এই চিরসুন্দর ধরনি থেকে বেড় করে দিবে।
আমি বাঁচার জন্য বেঁচে থাকি না, আমি পাপ মোচন করে চিরমুক্ত স্বর্গসাধ নেবার জন্যই বেঁচে আছি। এই জীবন মহামুল্যবান। আমাকে হয়তো অনেক শয়তান ভয় দেখাচ্ছে যে তুই হার্ডএ্যাটাক করে মরবি! কোথায় ভাই হার্ডএ্যাটাক সাহোস থাকলে কাছে চলে এসো তো। আমি হার্ডএট্যাক কে আর মোটেয় ভয় করছি না। আমি জানি আমার স্রষ্ট্রা আমাকে রুপান্তরবাদ/জন্মান্তর বাদ এর জালে বেঁধে দিয়েছেন।
আমি জানি আমার তাওহিদের রব তার কথার ব্যাতিক্রম করেন না।
একবার চিন্তা করে দেখেছেন বন্ধু!!! যখন একদম উঠতি বয়সে, তেমন কিছু বোঝা না বোঝার মধ্য থেকে যখন প্রেম আসে। হৃদয়ে। প্রবল বেগে। অসম্ভব রকম মায়া ভরে শুধু তাকে দেখতে ইচ্ছে করে।
তা আমি পড়ার বইতে থাকি কিংবা সব বন্ধুদের মধ্যেই থাকি না কেনো। অনেক বন্ধু হাসাহাসি করে। ঠাট্টা অবগ্রা করে। গুরু জনেরা কত শত বানি আওরিয়ে আমাকে আটকাতে চায়। বোঝাতে চায়।
কোথায় মন তো মানে না। শুধু যেতে চায় তার কাছে। খুব বেশী দেখতে ইচ্ছে করে। প্রেমের মানুষটি যা করে তাই ভালোলাগে। ও যেমন করে হাসে-ঐ হাসির মতো আর কে হাসতে জানে বলুন? প্রেমের মানুষটির সবই সুন্দর।
এমন কি অবজ্ঞাও সুন্দর। প্রেমের মানুষটির দুষ্টু পশু বাপটিকেও কোলে করে নিয়েও যদি একবার প্রিয়র মুখখানা দেখতে পাওয়া যেতো- তাতে খারাপ হতো না। মনের প্রবল স্রোত গিয়ে বুকে বাঁধে। হঠাত কোনো কারন ছাড়াই বুকের মধ্যে কেমন কেমন যেনো করে। বোঝা যায় অনুভব করা যায়।
বোঝানো যায় না। যাকে গিয়ে বলি-সেই শুধু শুধু আমাকে ভুল বোঝে। বলে, প্রেম পচা, প্রেম ভালো না আরো কতো রকমারি কথাবার্তা। তারপরও মন বাধাহিন হয়ে ছুটে যেতে চায়। মাঝে মাঝে মন পাগলা বলে ওঠে, আরে ভাই আমি আর কিছু চাই না –শুধু আমাকে একবার আমার প্রিয়তমর মুখ একবার দেখতে দে।
কোনো প্রিযতম বোঝে, কোনো প্রিয়তম বুঝেও বুঝে না, তারপরও মন বলে ওঠে – “দেখিস আমার প্রিয় আমাকে ছেড়ে কিকরে থাকবে বল?”
একবার ভেবে দেখেছেন বন্ধু! এতে হৃদয় নামক বুকের পাটা-ফুসফুস সব বাঁধা পেরিয়ে কেমন করে যেনো রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে ফেলেছে।
আমাদের বুঝতে হবে হার্ডএ্যটাক যদি অন্যের হার্ট খুলে নিয়ে এসে তাকে বের করে , কোনো গবেশনাগারের টেবিলে রেখে দেখি কোথায় কি থাকে। তাহলে সেই হার্ড কি জীবন্ত। নিজের ভিতরে যিনি হার্ডকে প্রেমের আলোয় আলোকিত করে সব বাঁধা দুর করে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ করাতে পারে- সেই হার্ট খুলে নিয়ে এসে লাভ কি? যদি মনের ভিতরের আই লাভ ইউ কে সাউথ আফ্রিকার জন্টি রোডস এর মতো কষ্ট করে হলেও নিজের হাতের তালু বন্দি না করতে জানি। তাহলে তো বল ছুটে সিমানার বাইড়ে ছুটে পালাবে।
সেই সাথে আমাকেও জামাইকার বোল্ট হয়ে দৌড়াতে হবে। আর এতো জোড়ে দৌরাতে তো সবাই জানে না?
আমার হার্টে রিং পরিয়ে দিয়েছে। ডাক্তার নামের পাজিটা খাবারের লিমিটেশন বেধে দিয়েছে বলেছে তোর অনেক বেশি চর্বি। ধমনি নামের নদীর গতিপথ আটকে গেছে। তাতে পানি নেই আছে চর।
আবার কোনোটা হয়েছে আমাদের বুড়িগঙ্গার মতো পলিমারের পলিথিন ভরা।
আমাদের একটু বুজতে হবে বাইপাস করে ছাইপাশ খাওয়ানো বন্ধ করে নদির গতি প্রবাহ কি সব সময নিয়ন্ত্রন করা যায়?
আমার ব্রেনে কুবুদ্ধি ভরা। পাড়া মহল্লায় মাস্তানি, চুরি, বাটপারি করে অনেক টাকা পয়সা হয়ে উঠেছে। সব ধনের পাগল চোর গুলিকে সারাদিন কুবুদ্ধি ও টাকা পয়সার ডিস্ট্রিবিউন অন্যায্য উপায় দিয়ে দিতে হয়। কালকে কি হবে না হবে ভেবে আজই দিশেহারা হয়ে যাচ্ছি।
ভেবে চলছি একটু টেনশন যদি না করি তাহলে তো ভালো দেখায় না। সবাই কিরকম ভাবে টেনশন করে আর আমি না হয় অধেল কালো ধন সম্পত্তির মাঝে থেকে একটু না হয় বনিদি স্টাইলে টেনশন করি। ডাক্তার বাবু বলেছেন আপনাকে দৌড়াতে হবে। দৌরাচ্ছি তো দোরাচ্ছি। যত জোড়ে দৌড়াই আর তত জোড়ে টেনশন ও মাথায় ভো ভো করে দৌড়ায়।
শান্তি কোথায়। যে কদিন আছি না হয় ওদের একটা টাকা পয়সা ইনকামের রাস্তা দেখিয়ে যাই।
এখন ভাবতে হবে এখানে জিবন কোথায? এতো সামান্য জ্ঞানে বেঁচে থেকে মৃত্যু থেকে দৌড়ানো মাত্র । আমি চাই মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আর মৃত্যু আসে সামনে সমান তালেই । ঠিক যেনো নিউটনের সুত্রের মতো করেই “প্রত্যেক এ্যকশনের একটি সেই রিএ্যকশন থাকে”।
চিন্তা করে দেখুন বন্ধু! কি বুঝলেন? আপনার যদি মন বড় না হয়। মন যদি শুধু টাকা কামানো আর অন্যের ক্ষতির মধ্যেই আটকা পড়ে তাহলে রক্ত চলাচল কি বিঘ্ন হতে পারে না।
এর প্রমান কি আপনারা বাংলাদেশে বসেও বুঝতে পারেন নি যে, ডাঃ ফিরোজ নামের এক পিশাচ কুলঙ্গার বজ্জাত পাজি মানবতাবিরোধি, যে কিনা আবার মানুষিক হাসপাতালেন ডিন/প্রধানও ছিলেন। ঐ মোটামাথার মোটা শয়তান টা হঠাৎ হার্ট এ্যাটাক করলো কেনো?
মানুষিক ডাক্তাররা অপসনিল, ট্রিপটিন টাইপের নষ্ট অষুধ গুলো পৃসকৃপ্ট করতে কে? ওগুলোর মধ্যে কি কি উপাদান থাকে জানেন?
আমাদের পজেটিভ মাইন্ড উইথ এ লট অব কালচার এন্ড হেয়ারি সং থেকে ব্রেনের প্রসেসিং কে সমন্বয় করে নিজের প্রেমিকাকে নিয়ে সংসার করে মানবকল্যানে আমার ব্রেন স্টেড অনুযায়ি সুন্দর সাম্যের চেইন অব কমান্ড ফলো করে আমার করোনিয় কাজ সবসময় করে যেতে পারি তাহলে ঐ সব ফালতু বাজে হার্ডএটাক নামের ঘাতক ফেরারি আসামিদের মতো পালাতে শিখবে।
আমি হৃদয় ভরে মিনতি করবো আমার এই সামান্য জ্ঞান টুকু এই বিষয় গুলো যারা বোঝেন তারা যদি নিজ সত্যজ্ঞানে রিচার্জ-টিচার্জ করে দেখে কি পান দেখুন তো?
চলবে....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।