ঋণখেলাপের বিষয়টি একটি ঠুনকো অজুহাত উল্লেখ করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, সরকার যদি ইচ্ছা করে আমাকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখবে, তাহলে নির্বাচন করবো না। আমরা তো নির্বাচনে ছিলাম না।
তিনি বলেন, টাঙ্গাইল-৮ আসন যদি শূন্য না হতো আমরা নির্বাচনে অংশ নিতাম না। সেখান থেকে আমার দল জন্ম হয়েছে। তাই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি।
এটা যদি টাঙ্গাইল-৬ হতো তাহলে অংশ নিতাম না।
আজ রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনের প্রার্থিতা ফিরে পেতে করা আপিলের শুনানি শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
শুনানির রায় পরে দেওয়ার বিষয়টির সমালোচনা করে তিনি বলেন, এর আগে দেখেছি শুনানি শেষে রায় জানিয়ে দেওয়া হয়। এই প্রথম দেখলাম বিকেলে রায় দেওয়া হবে। এতে বোঝা যায়, ডাল ম্যা কুছ কালা হ্যায়।
এটা কোনো ষড়যন্ত্র কিনা জানতে চাইলে বলেন, হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। এটা রিটার্নিং কর্মকর্তার অদক্ষতাও হতে পারে। কারণ আমাদের দেশে যোগ্য লোক যোগ্যস্থানে নেই। ন্যায়বিচার না পেলে উচ্চ আদালতে যাবেন বলেও জানান সাবেক এই আওয়ামী লীগ নেতা।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) কার্যালয়ে পৌঁছেন কাদের সিদ্দিকী।
সাড়ে ১০টার দিকে শুনানি শেষ হয়। তবে রায় পরে দেওয়া হবে বলে জানায় ইসি।
শুনানিতে কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বীরপ্রতিক, যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, সদস্য অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান প্রমুখ।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।