বর্তমান আইনে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচন দলীয়ভাবে হওয়ার সুযোগ না থাকলেও প্রার্থী মনোনয়ন থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতা দেখা দেয়।
চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও এই তৎপরতা দেখা গেছে, এর মধ্যেই ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক আইনি বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার ইঙ্গিত দিলেন।
সোমবার মিরপুর থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে বক্তব্যে সৈয়দ আশরাফ বলেন, “স্থানীয় নির্বাচনে কেউ দলীয় প্রতীক ও দলের নাম ব্যবহার করতে পারবে না কেন? কেন লুকোচুরি থাকবে?
“গণমাধ্যমে বলা হয়, আওয়ামী লীগ এত পেল, বিএনপি এত পেল। কী করে বুঝব যে এরা আওয়ামী লীগ, তারা বিএনপি। ”
স্থানীয় সরকারকে রাজনৈতিক শাসন ব্যবস্থায় বাইরে যারা রাখতে চান, তারা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় বিশ্বাস করেন না বলে দাবি করেন আশরাফ।
তিনি বলেন, “আমাদের দেশে দুই ধরনের শাসন শাসন ব্যবস্থা চলছে। একটা হচ্ছে সংসদীয় শাসন, আরেকটা হচ্ছে রাষ্ট্রপতির শাসন। এক দেশে দুই ধরনের শাসন কেন থাকবে?
“স্থানীয় সরকারে এখন ব্যক্তির শাসন চলে।
সংসদীয় পদ্ধতিতে স্থানীয় নির্বাচন করতে হবে। ”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।