তৃতীয় ধাপে উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ১৯ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল সাতজনকে বহিষ্কার করা হয়। বিএনপির দফতর সম্পাদক রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। তাদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়। অন্যদিকে বিজ্ঞপ্তিতে তিনজনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের কথাও জানানো হয়। বহিষ্কার হওয়া নেতারা হলেন- ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শামসুর রশিদ মজনু, সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল হক, ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা বিএনপির সদস্য বাদল আমিন, মো. আরমান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন খোকন, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাহিদ আলম মুরাদ, নবীগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম সোহেল, বান্দরবান জেলা বিএনপির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম, ফেনী জেলার দাগনভূঁঞা উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল হাশেম বাহাদুর, রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মোল্লা মো. ওয়াহেদ, দুর্গাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান লাবলু, দুর্গাপুরের সাবেক পৌর মেয়র সাইদুর রহমান মন্টু, রাজশাহী জেলা বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক সাজেদুর রহমান মার্কলি, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপি নেতা হযরত আলী, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ইমাম উদ্দিন মজুমদার শহীদ এবং চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সলিমুল্লাহ টিপু। বহিষ্কার প্রত্যাহার হওয়া তিন নেতা হলেন, সুনামগঞ্জ জেলা সহ-সভাপতি ওয়াকিফুর রহমান গিলমান, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মমিন মিয়া এবং সুনামগঞ্জের মোল্লাপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নূরুল হক।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।