এর কারণ হিসাবে খাদ্য উৎপাদন খরচ বাড়ার কথা বলছে বাংলাদেশ পরিসংসখ্যান ব্যুরো।
পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কমে ৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ হয়েছে, বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে যা ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।
খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি জানুয়ারির ৮ দশমিক ৮১ শতাংশ থেকে বেড়ে ফেব্রুয়ারিতে ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ হয়েছে।
তবে এই সময়ে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশে নেমে এসেছে।
পরিসংসখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলন করে মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এ তথ্য প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, “সার্বক মূল্যস্ফীতি মোটামুটি স্থিতিশীল। দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করায় মূল্যস্ফীতি তেমন একটা বাড়েনি। ”
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত এক বছরে (২০১৩ সালের মার্চ থেকে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি) গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ২০১২ সালের মার্চ থেকে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে যা ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ ছিল।
গোলাম মোস্তফা বলেন, “সার্বিক মূল্যস্ফীতির এই ধারা চলতে থাকলে তা বাজেটে প্রত্যাশিত ৭ শতাংশের মধ্যেই বেঁধে রাখা যাবে বলে আশা করা যায়। ”
গত বছর অগাস্ট মাস থেকে ২০০৫-০৬ অর্থবছরকে ভিত্তিবছর ধরে মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। এর আগে প্রায় এক বছর ১৯৯৫-৯৬ এবং ২০০৫-০৬ দুই ভিত্তিবছরের হিসাবেই মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করা হতো।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ব্যুরো অফিসে প্রতি মাসে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।