স্বামীর ষড়যন্ত্রেই মৃত্যু। তারপরেও স্বামীর বাড়িতেই শেষ ঠিকানা লেখা হলো শাহিনা আক্তারের। যদিও শাহিনার দাফন বাবার বাড়িতে হবে, নাকি স্বামীর বাড়িতে হবে এ নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। এ বিষয়ে শাহিনার বড় ভাই ও মামলার বাদী মজিবুর রহমান জানান, লাশ দাফন নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও পরে স্থানীয় লোকজনের প্রস্তাব এবং শাহিনার ২ ছেলে ও ১ মেয়ের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে স্বামীর বসতঘরের পূর্ব পাশে তাকে কবর দেওয়া হয়। সূত্র মতে, দাম্পত্য কলহের জের ধরে ছেচরাপুকুরিয়া গ্রামের দুবাই প্রবাসী স্বামী মোবারক হোসেনের ভাড়াটে ঘাতক আবদুল করিম ও তার অপর দুই সহযোগী গত ২ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে ওই গৃহবধূকে হত্যা করে ইট বেঁধে বাড়ির অদূরে পরিত্যক্ত একটি গভীর নলকূপের ৮০ ফুট দীর্ঘ পাইপে ফেলে দেয়। পরে ৭ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়া আবদুল করিমের স্বীকারোক্তিতে পুলিশ ও উদ্ধার কর্মীদের টানা ৬ দিনের উদ্ধার অভিযানে ৩৩ দিন পর গত বৃহস্পতিবার নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।