হাজারও ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশ দলের ভরসার জায়গা একটা আছে, সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার ব্যাটে-বলে ব্যর্থ হয়েছেন এমন ম্যাচ খুব কমই আছে। গতকালও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দারুণ এক হাফ সেঞ্চুরি করেছেন সাকিব। মাত্র ১২ রানে দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও তামিম ইকবাল সাজঘরে ফিরলে খাদে পড়ে যায় টাইগাররা। সেখান থেকে শক্ত হাতে দলকে টেনে তোলেন তিনি। ৫২ বলে খেলেন ৬৬ রানের দারুণ এক ইনিংস। ৩ ছক্কার সঙ্গে ৫ বাউন্ডারি। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে হাফ সেঞ্চুরি করলেন সাকিব। তৃতীয় উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ১১২ রানের জুটি গড়েন তিনি। যা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-২০ ক্রিকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড। কিন্তু সাকিবের হাফ সেঞ্চুরির পরও বাংলাদেশ ১৫৩ রানের বেশি করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত টাইগাররা অসিদের কাছে হেরে যায় ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। তবে সাকিবের হাফ সেঞ্চুরির প্রশংসা করেছেন টাইগার দলপতি। আগের ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার মিছিলের দিনও সাকিব খেলেছেন ৩৮ রানের দারুণ এক ইনিংস। শুধু তাই নয়, হংকংয়ের বিরুদ্ধে পরাজয়ের পরও বাংলাদেশ সুপার টেনে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে তো সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ভর করেই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।