মঙ্গলবার এক সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, “উপজেলা নির্বাচনে জনগণ তাদের সঙ্গে আছে- শুধু এটা দেখানোর জন্যই ক্ষমতাসীনরা এভাবে বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার কাজটি করেছে। ”
জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী যুবদলের আয়োজনে এই সমাবেশ হয়।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনের পঞ্চম ধাপ শেষ হয় ৩১ মার্চ। পাঁচ ধাপে ৪৮৭ উপজেলার ৪৫৯টিতে ভোট হয়েছে। এর মধ্যে ৪৫৪টির ফলাফল পাওয়া গেছে।
পাঁচ পর্ব মিলিয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত বিজয়ী চেয়ারম্যানের সংখ্যা ২৩১ জন। বিএনপির চেয়ারম্যানের সংখ্যা ১৬১ জন।
প্রথম দিকে পিছিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনের ফলাফল ঘরে তুলেছে আওয়ামী লীগ; যদিও এতে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তুলেছে বিএনপি।
রফিকুল ইসলাম বলেন, “৫ জানুয়ারি নির্বাচনে বিএনপি গেলে কী হতো এর বড় প্রমাণ হচ্ছে সদ্য সমাপ্ত উপজেলা নির্বাচন।
অবাধে ব্যালটে সিল মারার এই চিত্র বরগুনার আমতলীর একটি কেন্দ্রের।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।