আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পঞ্চম শ্রেণীর পড়াশোনা

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নের আলোকে আজ প্রথম ও দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও শূন্যস্থান নিয়ে আলোচনা করা হলো। সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লিখ। প্রথম অধ্যায়১.    মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানিদের সাহায্য করেছিল কারা?    ক. শান্তি কমিটি    গ. মিত্রবাহিনী    গ. মুক্তিবাহিনী    ঘ. বর্হিবিশ্ব    উত্তর : শান্তি কমিটি২.    পাকিস্তানি বাহিনী কবে আত্মসমর্পণ করে?    ক. ১৪ ডিসেম্বর     খ. ১৭ ডিসেম্বর    গ. ১৬ ডিসেম্বর    ঘ. ১৮ ডিসেম্বর    উত্তর : ১৬ ডিসেম্বর৩.     ১৯৭১ সালের কত তারিখে পাকিস্তানি বাহিনী নারকীয় গণহত্যা চালায় এ দেশবাসীর উপর?    ক. ২৮ মার্চ রাতে    খ. ২৫ মার্চ রাতে    গ. ২৭ মার্চ    ঘ. ২৯ মার্চ    উত্তর : খ. ২৫ মার্চ রাতে৪. মাসুদ মুক্তিযুদ্ধের সময় সুনামগঞ্জে কর্মরত ছিল। উক্ত অঞ্চলটি কত নম্বর সেক্টরের অন্তর্গত?    ক. সেক্টর-৪     খ. সেক্টর-৫    গ. সেক্টর-৬    ঘ. সেক্টর-৭    উত্তর : সেক্টর-৫৫.    মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হয়েছেন কত মানুষ?    ক. প্রায় ১৬ লক্ষ    খ. প্রায় ২৫ লক্ষ    গ. প্রায় ২১ লক্ষ    ঘ. প্রায় ৩০ লক্ষ    উত্তর : প্রায় ৩০ লক্ষ৬.     বৈদ্যনাথ তলা গ্রামের বর্তমান নাম কি?    ক. রামনগর    খ. মির্জানগর    গ. মুজিবনগর    ঘ. শহিদ নগর    উত্তর : মুজিবনগর৭.    মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা, কুমিল্লা ও নোয়াখালী কত নং সেক্টরের অধীনে ছিল?    ক. সেক্টর-২  খ. সেক্টর-৪  গ. সেক্টর-১  ঘ. সেক্টর-১০       উত্তর : সেক্টর-২৮.    এস ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?    ক. মেজর জিয়াউর রহমান        খ. মেজর কে এম শফিউল্লাহ    গ. মেজর খালেদ মোশাররফ          ঘ. কর্নেল মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী    উত্তর : মেজর কে এম শফিউল্লাহ৯.     পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?    ক. লে. জগজিৎ সিং অরোরা    খ. ইয়াহিয়া খান    গ. লে. জেনারেল নিয়াজী    ঘ. জেনারেল মানেকাম    উত্তর : লে. জেনারেল নিয়াজী১০.    মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীকে নির্যাতন ও তাণ্ডবে কারা সহায়তা করেছিল?    ক. মিত্রবাহিনী    খ. নারীরা    গ. শান্তি কমিটি    ঘ. গেরিলা বাহিনী    উত্তর : শান্তি কমিটি    শূন্যস্থান১.     শান্তি কমিটি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী প্রধান সংগঠন। ২.     B.L.F.  এর পূর্ণরূপ Bangladesh Liberation Force৩.     বাঙালি নিধনের জন্য অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হয়েছিল।

৪.     সামরিক ও বেসামরিক জনগণ নিয়ে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয়েছিল। ৫.     প্রায় ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধ স্থায়ী হয়েছিল। ৬.     মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে গঠিত হয় বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স। ৭.     ৬ দফা আন্দোলন সংগঠিত হয় ১৯৬৬ সালে। ৮.     ১৯৭১ সালে নভেম্বর, ডিসেম্বর মাসের দিকে মুক্তিযুদ্ধ প্রবল আকার ধারণ করে।

৯.     মুক্তিযুদ্ধের সময় এক কোটির অধিক মানুষ ঘরছাড়া হয়। ১০.    মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ।     বি.দ্র. শূন্যস্থান/সঠিক উত্তরই সং প্রশ্নোত্তর হিসেবে আসতে পারে। দ্বিতীয় অধ্যায়আমাদের বাংলাদেশ :  ইংরেজ শাসন    সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর১.     ইংরেজরা কত বছর এ দেশ শাসন করে?    উত্তর : ইংরেজরা প্রায় ২০০ বছর এ দেশ শাসন করে। ২.     কত সালে এবং কেন বাংলায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল?    উত্তর : ১৭৭০ সালে এবং কোম্পানির দুঃশাসনের জন্য বাংলায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল।

৩.     কত সালে ‘ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস’ গঠিত হয়?    উত্তর : ১৮৮৫ সালে ‘ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস’ গঠিত হয়। ৪.     সিপাহি বিদ্রোহের মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?    উত্তর : ভারতবর্ষকে স্বাধীন করা ছিল সিপাহি বিদ্রোহের মূল উদ্দেশ্য। ৫.     কখন বাংলায় একাধিক প্রতিরোধ আন্দোলন হয়েছে?    উত্তর : আঠারো শতকের শেষভাগ থেকে উনিশ শত পর্যন্ত। ৬.     নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজিত হওয়ার কারণ কী?    উত্তর : সেনাপতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন। ৭.    বাংলায় কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত ইস্ট ইন্ডিয়া শাসন চলে?    উত্তর : ১৭৫৭ সাল থেকে ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন চলে।

৮.    শিক্ষাক্ষেত্রে ব্রিটিশ শাসনের প্রভাব লিখ।     উত্তর : ব্রিটিশরা এ দেশের শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন। ছাপাখানা স্থাপন করেন ফলে কুসংস্কার, কুপ্রথা ও ধর্মীয় গোড়ামি দূর হয়ে নবচেতনার বিকাশ ঘটে। ৯.    ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ মানে কী?    উত্তর : ইংরেজ শাসনামলে ১৭৭০ সালে বাংলায় এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয় যাতে অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। যা ইতিহাসের পাতায় ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত।

১০.    নবজাগরণের ব্যক্তিরা কারা? নবজাগরণের ফলে কী হয়েছিল?    উত্তর : রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন বাংলার নবজাগরণের অগ্রদূত। তাদের কারণে সামাজিক সংস্কারসহ শিক্ষা, সাহিত্য ও জ্ঞান বিজ্ঞানের ব্যাপক প্রসার ঘটে।  

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।