সিভিল সার্জন কারাগারে প্রবেশ করেন। আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নেতৃত্বে ৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন। আসামীদের ঘুম থেকে জাগিয়ে ফাঁসির রায় কার্যকরের সংবাদ দেয়া হয়। এরপর ডাক্তার এসে আসামিদের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করে। ফাঁসি দেয়ার প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী আসামিদের শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাওয়া হয়।
কোনকিছু খাবারের ইচ্ছা আছে কিনা তা জানতে চাওয়া হয়। আসামিদের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী দেয়া হয় তাদের পছন্দের খাবার। আসামিদের গোসল করে মৌলভী দিয়ে ডেকে এনে তওবা করানো হয়। এরপর এশার নামাজ পড়ে তাদের ঘুমানোর জন্য বলা হয়। আসামীদের ঘুমের কথা বলা হলেও কিছুক্ষণ পরেই ফাঁসি কার্যকর করার বিষয়টি তাদের জানানো হয়।
এর আগেই আসামীদের ফাঁসি কার্যকর করতে ৫ জল্লাদকে কারাগারে আনা হয়। ফাঁসি কার্যকর করার আগে আসামীদের পরানো হয় পোশাক। এরপর ধীরে ধীরে তাদের ডেকে নেয়া হয় ফাঁসির মঞ্চের দিকে। মঞ্চে যাওয়ার পর খুনিদের হাত বেঁধে ফেলা হয়। এরপর ধীরে নিয়ে আসা হয় ফাঁসির মঞ্চের সামনে।
ফাঁসির মঞ্চের সামনে এনে আসামীদের পা বেঁধে ফেলা হয়, মুখে পড়িয়ে দেয়া হয় জমটুপি। এরপর ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করানো হয় আসামিদের। জল্লাদকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য সংকেত দেয়া হয়। খুনিদের গলায় পরিয়ে দেয়া হয় ম্যানিলা রোপ। ফাঁসি কার্যকর করতে ৩ গজ ম্যানিলা রোপ ব্যবহৃত হয়।
এক ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তা ফাঁসি কার্যকরে ইঙ্গিত লাল রুমাল হাত থেকে ফেলে দেন। ইঙ্গিত পেয়েই জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চের লিভারে টান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসির সেলের ক্লিপ সরে যায়। ম্যানিলা রোপ গলায় আটকে ফাঁস লেগে যায়। ম্যানিলা রোপ গলায় আটকানোর সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসির মঞ্চের কব্জা দিয়ে সংযুক্ত করা ৪টি পাটাতন সরে যায়। ফাঁসিতে ঝুলে আসামিরা পড়ে যায় মঞ্চের ১০ ফুট গভীর পাকা চৌবাচ্চায়।
মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য আধা ঘণ্টা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রাখা হয়। তারপর লাশগুলো ওপরে তুলে দু'হাত, দু'পা ও ঘাড়ের রগ কেটে দেয়া হয়। সিভিল সার্জন পরীক্ষা করে শেষে খুনিদের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ আত্মীয়-স্বজনদের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করে। সিভিল সার্জন কারাগারে প্রবেশ করেন।
আইজি প্রিজন ব্রিগেডিয়ার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নেতৃত্বে ৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন। আসামীদের ঘুম থেকে জাগিয়ে ফাঁসির রায় কার্যকরের সংবাদ দেয়া হয়। এরপর ডাক্তার এসে আসামিদের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করে। ফাঁসি দেয়ার প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী আসামিদের শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাওয়া হয়। কোনকিছু খাবারের ইচ্ছা আছে কিনা তা জানতে চাওয়া হয়।
আসামিদের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী দেয়া হয় তাদের পছন্দের খাবার। আসামিদের গোসল করে মৌলভী দিয়ে ডেকে এনে তওবা করানো হয়। এরপর এশার নামাজ পড়ে তাদের ঘুমানোর জন্য বলা হয়। আসামীদের ঘুমের কথা বলা হলেও কিছুক্ষণ পরেই ফাঁসি কার্যকর করার বিষয়টি তাদের জানানো হয়।
এর আগেই আসামীদের ফাঁসি কার্যকর করতে ৫ জল্লাদকে কারাগারে আনা হয়।
ফাঁসি কার্যকর করার আগে আসামীদের পরানো হয় পোশাক। এরপর ধীরে ধীরে তাদের ডেকে নেয়া হয় ফাঁসির মঞ্চের দিকে। মঞ্চে যাওয়ার পর খুনিদের হাত বেঁধে ফেলা হয়। এরপর ধীরে নিয়ে আসা হয় ফাঁসির মঞ্চের সামনে। ফাঁসির মঞ্চের সামনে এনে আসামীদের পা বেঁধে ফেলা হয়, মুখে পড়িয়ে দেয়া হয় জমটুপি।
এরপর ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করানো হয় আসামিদের। জল্লাদকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য সংকেত দেয়া হয়। খুনিদের গলায় পরিয়ে দেয়া হয় ম্যানিলা রোপ। ফাঁসি কার্যকর করতে ৩ গজ ম্যানিলা রোপ ব্যবহৃত হয়। এক ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তা ফাঁসি কার্যকরে ইঙ্গিত লাল রুমাল হাত থেকে ফেলে দেন।
ইঙ্গিত পেয়েই জল্লাদ ফাঁসির মঞ্চের লিভারে টান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসির সেলের ক্লিপ সরে যায়। ম্যানিলা রোপ গলায় আটকে ফাঁস লেগে যায়। ম্যানিলা রোপ গলায় আটকানোর সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসির মঞ্চের কব্জা দিয়ে সংযুক্ত করা ৪টি পাটাতন সরে যায়। ফাঁসিতে ঝুলে আসামিরা পড়ে যায় মঞ্চের ১০ ফুট গভীর পাকা চৌবাচ্চায়।
মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য আধা ঘণ্টা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
তারপর লাশগুলো ওপরে তুলে দু'হাত, দু'পা ও ঘাড়ের রগ কেটে দেয়া হয়। সিভিল সার্জন পরীক্ষা করে শেষে খুনিদের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ আত্মীয়-স্বজনদের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।