যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি প্রায় প্রতি বছরই দেখি কোরবানী ঈদের সময় ইন্টারনেটে (ব্লগ, পত্রিকা, ফোরাম বা ফেসবুক) কোরবানীর বিরোধীতা করে একদল নানান ধরনের বক্তব্য দিতে থাকেন। তাদের কিছু বিষয় বুঝতে অপরাগ - কারন এই বিষয়ে যারা বিরোধীতা করেন - উনারা বলে থাকেন ধর্ম নিয়ে নয় - মানবিক কারনে কোরবানীর বিরোধীতা করছেন।
কেন কোরবানীর বিরোধীতা - বিষয়টা বুঝার জন্যে সরাসরি কোরবানী বিরোধীদের সাথে আলাপ - আলোচনায় আগ্রহী।
এখানে কিছু শর্তারোপ করা হচ্ছে - যারা শুধুমাত্র ইসলামের বিধান হিসাবে কোরবানীর বিরোধীতা করেন - তাদের এই আলোচনায় না আসাই ভাল - কারন সংগত কারনেই ইসলামের সবকিছুর বিরোধীতার পক্ষে আপনার অবস্থান আমরা জানি।
দ্বিতীয়ত - আলোচনার মধ্যে কি ভাবে কোরবানী হচ্ছে তা নিয়ে আলোচনা না করাই ভাল।
কারন বাংলাদেশে যে ভাবে প্রকাশ্যে কোরবানী করা হয় তা ব্যবস্থাপনার বিষয় - তার সাথে কোরবানীর বিধানের কোন সম্পর্ক নেই। আজ থেকে দশ বছর আগেও হজ্জের কোরবানী হতো প্রকাশ্যে - যা এখন নির্দিষ্ট স্থানে উন্নত ব্যবস্থাপনায় হচ্ছে। নর্থ আমেরিকায় বা ইউরোপে যারা কোরবানী করছেন - তাদের জন্যে রয়েছে উন্নত ব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশ এখন সেই অবস্থায় যায়নি - আশা করা যায় ভবিষ্যতে একটা উন্নত ব্যবস্থাপনায় লোকালয়ের বাইরে নির্দিষ্ট স্থানে উন্নত ব্যবস্থাপনায় কোরাবানী হবে। আপাতত বাস্তবতা মেনে নিতে হবে।
মুরত আলোচনাটা শুরু করা যাক "কোরাবানী নিষিদ্ধ করলে দেশের কি উপকার হবে" তা নিয়েই।
আমন্ত্রন জানাই আগ্রহীদের -
ধন্যবাদ ........ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।