আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নজিরবিহীন না হলেও অতিবিরল।

এই পোড়া দেশে মন্ত্রী হওয়া এবং সাবেক মন্ত্রীর মর্যাদায় সারা জীবন থাকার লোভে বহু রাজনীতিবিদ দল, আদর্শ, এমনকি লোকলজ্জার ভয়কে বিসর্জন দিয়েছেন। আর সেখানে তোফায়েল আহমেদ ও রাশেদ খান মেননের মন্ত্রী না হওয়ার সিদ্ধান্ত নজিরবিহীন না হলেও অতিবিরল। বিশেষ করে রাশেদ খান মেনন, যিনি বহু বছর আগেও মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ গ্রহণ করেননি। সরকারের এখন অনুধাবন করা প্রয়োজন, শেষ বারো/পনেরো মাসে বরং প্রয়োজন দেশকে কিছুটা হলেও সুশাসন প্রদান করা। বিরোধী দল, ভিন্নমতাবলম্বী, সাধারণ বিনিয়োগকারী, বুয়েটের বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের প্রতি কঠোর হওয়ার ঘোষণা না দিয়ে বা সত্যি সত্যি কঠোর না হয়ে সরকার যদি দুর্নীতিবাজ, ব্যাংক ও শেয়ারবাজার লোপাটকারী এবং ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর হয়, পদ্মা সেতু ও গ্রামীণ ব্যাংক ইস্যুতে প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত নেয়, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে আন্তরিক আলোচনার ডাক দেয়, তা হলেই সরকারের জনপ্রিয়তা ও ভাবমূর্তি অনেকাংশে পুনরুদ্ধার হতে পারে। শেষ সময়ে মন্ত্রিসভায় অনুল্লেখ্য কিংবা বিতর্কিত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তি তেমন কোনো সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয়না । (প্রথম আলো)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.