সততাই সর্ব উৎকৃষ্ট পন্থা। একটু লক্ষ করলেই দেখবেন, মানুষ যতই আধুনিক (?) হচ্ছে ততই যেন পশুবৃত্তিকে আপনকরে নিচ্ছে। দিন যতই এগুচ্ছে মানুষ পশুর অনুকরনে নিজের সর্বস্ব উজার করে ঢেলে দিচ্ছে।
পশুদের জগতে বস্ত্রের কোন ব্যবস্থা নেই। মানুষ যতই সভ্য(?) হচ্ছে ততই তাদেরও বস্ত্রে স্বল্পতা দেখা দিচ্ছে।
পশু যেমন
পূর্ন উলংগ থাকে, মানুষও ধীরে ধীরে ঠিক তেমনি সেই রীতিকে ধারন করছে। বিশেষ করে মহিলারা এমন সব কাপড় পরিধান করছে যা কোন সুস্থ্য মস্তিষ্কের মানুষ
সমর্থন করতে পারে না। পশুদের নেই বিয়ের রীতি। তাদের
জন্যে সমপ্রজাতির বিপরীত লিঙ্গের যে কোন সদস্য উন্মুক্ত। যখন খুশি নিজের কামচাহিদা তারা মেটাতে পারে।
মানুষ
ও এখন 'ফ্রি সেক্স" নামক সংস্কৃতির মাধ্যমে এই ব্যবস্থাকে নিজেদের জন্যে বৈধ করে নিচ্ছে। এক্ষেত্রে মানুষ যেন পশুকেও ছাড়িয়ে গেছে, পশুরা সঙ্গমের জন্যে গোপন ও নির্জন স্থান খুজে কিন্ত মানুষ প্রকাশ্যেই এমন অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়।
বংশ মর্যাদা বা পিতৃপরিচয়ের ক্ষেত্রে মানুষ যেন পশুকেও ছাড়িয়ে গেছে। পশু শাবকের পিতা কাছে কাছে থেকে খাদ্যের
ব্যবস্থা করে দেয়। আর এমন বহু দেশে বহু সংখ্যক নাগরিক আছে যারা তাদের পিতার নামও বলতে পারে না।
এমন জারজ
সন্তানে ভরে গেছে আজ মানবজাতি।
সভ্যতা বুঝি একেই বলেই!!!
ধানমন্ডির লেক আমাদের অনেকেরই চেনা। এর পাশ দিয়ে হাটলে যা দেখা যায়, তাহল অসংখ্য জোড়ায়-জোড়ায় তরুন-তরুনী প্রকাশ্যে অনৈতিক কার্যকলাপ লিপ্ত রয়েছে। রাস্তার পাশ দিয়ে এত মানুষ হেঁটে যাচ্ছে অথচ কারো মাথা ব্যাথা নাই। এরা সবাই স্বামী-স্ত্রীর মত খুব কাছাকাছি।
যারা সেখানে গিয়েছেন তারা জানেন যে, রাস্তাটা খুব সরু। দুই জনের অধিক পাশাপাশি হাঁটা অসম্ভব। এই অবস্থায় কেউ না চাইলেও রাস্তার পাশে বসা এই উশৃংখল তরুন-তরুনিদের দিকে দৃষ্টি চলে যাবে।
এই সমস্ত পার্ক/লেক গুলো কি এজন্যই দেয়া হয়েছে?
কোন মানুষ প্রকাশ্যে এসব করতে পারেনা। এদের তুলনা হতে পারে কুকুরের সাথে।
কুকুরের যেমন লজ্জা নেই এদেরও নাই। যা বুঝি কুকুরের জন্য মুগুরের বিকল্প নাই। এই সব কুকুরের জন্য আইনী মুগুরের ব্যাবস্থা করতে হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।