আমি খুব সাধারন একজন জ্ঞানীরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় । মুর্খরা ইতিহাসকে ভুলে যায় । নিক্ষিপ্ত হয় ইতিহাসের আস্তাকুড়ে । প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তাদের ঘৃনাভরে স্বরন করে । এদেশে নব্বই ভাগ মানুষ মুসলমান ।
গুটিকযেক মুসলিম নামধারী কুলাংগার ব্যতিত সবাই ইসলামকে ,ইসলামের নবীকে প্রানের চেয়েও বেশী ভালবাসে । তাই এদেশে ইসলাম বিদ্বেষীরা বার বার ইসলামসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কটুক্তি করতে থাকবে বা এদেশের কোন সরকার ইসলামবিরোধী আইন করে পার পেয়ে যাবে এটা ভাবার কোন অবকাশ নেই । এদেশের মুসলমানরা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে যেমন কোনদিন আপোষ করবেনা ঠিক তেমনি ইসলাম সম্পর্কিত বিষয়েও তারা বিন্দুমাত্র ছাড় দেবেনা । আওয়ামি সরকার গতবার ক্ষমতায় থাকাকালেও আলেম-ওলামাদের ভয়াবহ নির্যাতন করেছে । ফল তারা হাতেনাতে পেয়েছিল ।
পরাজয় ঘটেছিল শোচনীয়ভাবে । জনমানুষের চাওয়াকে উপেক্ষ করে এবারও তারা শুরু থেকেই ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন আইন শত প্রতিরোধ সত্বেও সংসদে পাশ করেছে । ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকদের বিভিন্ন ভাবে লালন পালন করে আশ্রয় পশ্রয় দিয়ে বৃহত্তর সংখ্যক জনগনের বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছে । কিন্তু এদেশের ইসলামপ্রীয় মানুষ এবার জেগে উঠেছে । লংমার্চসহ বিভিন্ন সমাবেশে তারা দেখিয়ে দিয়েছে এদেশে ইসলাম বিরোধীদের কোন ঠাই নেই ।
হেফাজতের তের দফা দাবী অত্যন্ত সুন্দরভাবে ব্যাক্ষা করার পরেও জ্ঞানপাপীরা থেমে নেই । জামাত শিবিরের সাথে সংশ্লিষ্ঠতাসহ হেন প্রপাগান্ডা নেই যা তারা করছে না । এমনকি আল্লামা শফির মত সর্বজন শ্রোদ্ধেও ব্যক্তিকেও তারা অপবাদ দিতে ছাড়েনি । কতিপয় মাজারপন্হি , দরবারপন্হি ও দরবারী তোষামোদি আলেমকে দলে ভিড়িয়ে সরকার যদি মনে করে মুসলমানরা তাদের সাথে আছে তাহলে এটা হবে বোকার স্বর্গে বাস করার শামিল । এখনো জনসাধারন বিশ্বাস করে সরকার এই ভয়ংকর খেলা থেকে ফিরে আসবে ।
হেফাজতে ইসলামের সাথে আলোচনা করে কিভাবে কি করা যায় তার একটা দিক খুঁছে বের করবে । সরকারকে ঠিক করতে হবে তারা কি জ্ঞানপাপী নাস্তিকদের পাশে থাকবে নাকি মুসলমানদের দাবীকে মেনে নেবে । কিন্তু যদি এভাবে জনসাধারনকে উপেক্ষা করে নিজেদের গোয়ার্তমি থেকে ফিরে না আসে তাহলে এদেশের মানুষ ভোটের মাধ্যমেই তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে । ইতিহাসের পূনরাবৃত্তি ঘটবে আবারো । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।