রাখাইন - রোহঙ্গিা অত্যাচার আর কতো ?অ্ন্যরে উপরে অত্যাচার হতে নীরবে অবলোকন করা এবং তা প্রতরিোধে এগয়িে না আসা মানবতার সংজ্ঞায় যুদ্ধাপরাধরে সামীল। অত্যাচারীতরা যদি হয় নরিপরাধী তা হলে চোখ বুঝে প্রত্যক্ষ করাও আরকেটি অবপরাধ- যদি প্রতবিাদ করা না হয়। লোভ লালসা সমাজ শৃঙ্খলায় এক বরিাট অন্তরায়। তাই আল ইসলাম আমাদরে শক্ষিা দয়িছেে জাতী র্ধম র্বণ ভাষা নর্বিশিষেে মানবতার নরিখিে জীবন ধারা প্রতষ্ঠিা করত। ে
জীবে দয়া পরম র্ধম সøোগানে শ্রদ্ধয়ে গৌতম বুদ্ধ তাহার র্দশন প্রচার করে একটি র্ধমমত করছেনে যা বৌদ্ধীজন হসিবেে অনকেটা পরচিতি।
আজ তাহার সইে অনুসারীরা জীবে দয়া তো দূরে থাকুক নজিদেরে প্রতইি কোন দয়া করছে না। বশ্বিরে ইতহিাসে ইতহিাসরে মধ্যে এমন নষ্ঠিুরতা খুজে পাওয়া যাবে না যা করা হচছেনা রোহঙ্গিাদরে প্রত। ি অত্যাচারে অতষ্ঠি হয়ে তাহারা প্রাণপণ ছুটে বড়োচ্ছে আশ্রয় পতে। ে কঠোর নর্মিমতার শকিার এই বনি আদমদরে শষে আশ্রয় হচ্ছে গভীর সমুদ্র বক্ষ নীরব বশ্বি- এবং নীরব প্রতবিশেী বাংলাদশে। কথায় আছে নইে যার ঝাল বশেী তাহার- বাংলা দশেরে নতোনত্রেীদরে কথা র্বাতায় চলনে বলনে এমন একটি হাবভাব যা দখেতে চোখে বমোনান আমার কথা নয় ইতহিাস বদিদরে কথা অনুযায়ী রাখাইন বা রোহঙ্গিাদরে ইতহিাস খুবই সমৃদ্ধ এবং ঐতহ্যিবাহী।
তাদরে বীরত্ব র্পূণ গৌরব গাথার কথা র্সবজন বদিতি। উপমহেেদশরে মধ্যে সমৃদ্ধ তার কাহনিী অর্পূণই রয়ে যাবে যদি তাদরে সর্¤কে আলোচনা করা না হয়। তাদরে বরিুদ্ধে কয়কে যুগ ধরইে চলছে জুলুম অত্যাচার। কখনো খন্ড খন্ড ভাবে আবার কখনো সমস্টগিত ভাবে তাদরে একমাত্র অপরাধ ওরা বলে লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)। রাখাইন হবি নয়তো রোহঙ্গিা- মুসলমান হবি কনে? তা বলইে হাত পা বধেে পায়রে এবং গলার রগ গুলা কটেে দয়িে নৃত্য করে যাচ্ছে জীবে দয়ার অনুসারীরা।
শশিু মহলিারা তো তাদরে সামনে কচুরী পানা। সইে জায়গায় অসহায় মজলুমরা গভীর উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দয়িে হামাগুড়ি দয়িে যখন বাংলাদশেে এসে একটু আশ্রয় চাচ্ছে তখন নতো নত্রেীরা বুদ্ধজিীবী ও সুশীল নামক কোকলি সমাজরে মনোভাব ও কথা শুনে যে কউেই হতবাক হওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। অত্যাচার অবচিার অনাচার টকোনোর মত ঈমানী শক্তি নইে যখন তখন অন্তত একটু থামুন। সবো দনি বা না দনি সামান্য আশ্রয় তো দনি প্লজি। তাদরে সামান্য শান্তনা দনি তাদরে নয়িে অপপ্রচার করবনে না।
হতিে বপিরীত হয় বলে একটি কথা আছ। ে প্রকৃতরি বদ নজর কখন কার উপর দয়িে বহে যায় তা বলা মুশকলি। নজিদেরে মহা পরাক্রমশালী ভাবতো গ্রীকরা আজ সইে অহংকারীরা পৃথবিীতে ভখিারী। যে অস্ত্রই ব্যবহার করনে না কনে অত্যাচারীদরে কখনোই ক্ষমা নইে। রোহঙ্গিাদরে আজকরে পরস্থিতিতিে দায়ি শান্তি দবে দবেীদরে বাহারী ভ্রমন কোথায় গয়িে ঠকেে তা অবশ্যই দখোর বষিয়।
যে কোন চরম পন্থায় কাউকে একা ভাবার মতো বোকামী না করাই ভাল। সময় বুঝে কোপ মড়েে কাউকে তোপরে মুখে কল কাকলীতে ছড়েে দয়িে জীবনরে ব্যাথা উপশম করা যায় না। ক্ষত শুকয়িে গলেওে দাগ মটোনো যায় না। তাদরে বরিুদ্ধে যে সব বাহনিী বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছ,ে তার আগে আয়না দয়িে চয়েে দখেুন নজিরে চহোরা তখন কলপ লোকরে ঐসব ঘটনার চাইতে জঘন্যতার চত্রি ভসেে উঠব। ে রোহঙ্গিাদরে সাথে আমার যোগসূত্র নইে।
মুধু মানবতার খাতরিইে কথা বলা- পবত্রি সৌদি আরবে তাহাদরে উপস্থতিি আমার চোখে পড়ছেে সৌভাগ্যক্রমে এমন একজনরে সাথে পরচিয় হল তনিি পবত্রি মাসজদিে নববী (সঃ) এর ইমামততিে ছলিনে তখন। মুহতারাম হাফজি আইয়ুব। তনিি তাহার পরচিয় দতিে গয়িে তাহাদরে সর্¤কে যে ধারনা দলিনে তাহাতে র্গব বোধ করা ছাড়া উপায় নইে। সইে জাতীকে অত্যাচারীত হতে দখেে নীরবে বসে থাকলে তাও হবে এক চরম অত্যাচার ক্ষণস্থায়ী পৃথবিীতে র্স্বাথ পরতায় মোহতি হয়ে রাখাইন রোহঙ্গিা অত্যাচার আর কতো? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।