আমাদের দেশে একটি বড় জটিলতা আইনি জটিলতা আমাদের আইনের আবার (Fuck)ফাঁক খুবই বেশি। অতিসত্তর নাহার প্লাজা, হাতির পুল একটি হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুর সন্ধান পাওয়া গেছে যেটা একটি মেয়েকে টুকরো টুকরো করে খেয়েছে আর তার রক্ত দিয়ে তার রাক্ষুসে কলিজাটা শান্ত করেছে। জন্তুটাকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে আর আইনি (Fuck)ফাঁক-এর জটিলতার মধ্যে রাখা হয়েছে যেখান থেকে খুব সহজেই বেরিয়ে যাবে এবং আরও রক্ত খাবে আর তার এই প্রত্যাবর্তন (আইনি ফাঁক থেকে বের হওয়া) আমাদের সমাজে আরও এরকম অনেক হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুর জন্ম দিবে। আমার একটি কথা এই হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুর প্রসঙ্গে, যেন একে আমাদের দেশের জটিল ও পিচ্ছিল আইনি ফাঁক থেকে বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে ওকে আজীবন নিবন্ধন কৃত একটি হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুতে আখ্যায়িত করে চিড়িয়াখানায় রাখা এবং পশুর খাবার দেওয়া, কারন এই রাক্ষুস কে টুকরো টুকরো করলেও এর ভয়াল কর্মকান্ডের শুদ্ধি হবেনা। অচিরেই একে চিড়িয়াখানায় স্থায়ী পশু হিসেবে অন্তর্ভূক্তি করা হোক। আর যদি আমাদের আইনি (Fuck)ফাঁক যদি না থেকে এই পশুর প্রকাশ্যে শিরচ্ছেদ করা হয় তবে আমাদের সমাজে হয়ত আর কোনদিন এরকম হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুর জন্ম হবেনা। আমাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করি এই লোমহর্ষক কর্মকান্ডের বিচার নামক জটিলতার কেন প্রয়োজন? পশুটিকে যতদ্রুত সম্ভব মেরে ফেলা উচিত,,,,,,,নইলে আমাদের মধ্যে পশু ও রাক্ষস নামক জন্তুর ছায়া কুরে কুরে খাবে আর বলবে আমাদের মত দেখতে বাংলাদেশে একটি হিংস্র ও রাক্ষুশে জন্তুর খোজ পাওয়া গেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।