৭১ এর শহীদ জিয়া লও লও লও সালাম গহীনে বেজে উঠা শব্দ আজ যদি শুনতে,
পারতে কি অমন মেরু ভাল্লুকের মতো ঘুমাতে?
সবটুকু আলস্য লাগুক তোমার দু চোখে
ঘুমিও না, অভিশাপ লাগবে তবে।
চাইনা ঘৃণা বলে বারবার স্বর্ণলতায় আটকে থাকি,
মহুয়ার পানে বিষাক্ত অঙ্গ তোমারি,
একটি ছিদ্র হাতড়ে বেড়াই ব্যস্ত যৌবনে,
যেখানে হতাশাদের ভিড়ে, ফিঙে আসবে সন্তর্পণে।
লুকোচুরি, ঘুম ঘুলাইয়া, হারিয়ে যাওয়া আমাজন।
আত্মার প্রান্তে অভিযোজিত আত্মসমর্পণ।
অভিযোগ গুলো সাজিয়ে রেখেছে ফসফরাস দেবতা।
হিমালয় যদি ভেঙ্গে না পরে সেও যে তোমারি ব্যর্থতা।
__________________________________
তোমার অধরে বালতি চুবিয়ে দিয়েছি মিসমিসে অমৃত
লাজুক আচলেও লুকোলে শেষে, জেনে রেখো ধ্রুবতারা জাগ্রত।
হাত বাড়িয়ে রয়। পথের শেষ সীমা টেনে নিয়ে চলে বালক।
বালিকার পায়ে আজ মরে রয় মৌমাছির দল।
একটু নিঃসঙ্গ। একটু একা।
তবু ঘুর পথে ফিরে আসে আসমান, ফিরে আসে জমিন, রংধনু রোশনাই।
পূর্ণ চোখে চেও না, আমি এখুনি মরিতে প্রস্তুত নই।
________________________________________
আসো পাপড়ি গুনি, আর কতো সন্ধ্যা পরে সে প্রস্ফুটিত হবে,
প্রজাপতির ডানায় রক্ত চুম গুনি,
মায়ার সাথে জুড়ে দেই অন্ধ বিবশ।
নিষিদ্ধ রাতে।
খোপায় জড়িয়ে নিও না বেলি ফুলের সৌরভ।
মাতালী রাতে আর কতো নেশাতুর কবি এভাবে কুমারত্ব বিসর্জন দিবে?
এক ব্যাগ কাব্যের বিনিময়ে সময় কিনিতে চাও?
ওটি যে আগেই বিকিয়ে দিয়েছি নিশিকন্যার চোখে।
তুমি বড্ড নিষ্ঠুর। আসো পথ ভুলি।
মেয়েটি শুনতে চায়নি কিছুই।
_________________________________________
জেগে থাক প্রেত পুরী, তুমি লাল টুক টুক
চন্দ্র আভা হেসো না, পেয়ো না লজ্জা, নিয়ে যাও যত পারো ধার করে তার কাছ থেকে।
আমি পদ্মভূক।
চঞ্চলা ভাষারা চিৎকার করে চেয়েছে অনুমতি।
আহা নিয়নের আলোরা নিভে যাক, হেসে উঠুক জ্বলে মরুক জোনাক পোকা থেকে থেকে।
আমিই নিয়তি।
কেঁদে কেটে ব্যবচ্ছেদ করে নেই রাতের সময়।
সাহেব হয়ে বসে থাকি, তোমায় বানাই বিবি, আজ যে সবটুকু শক্তি নিয়ে দাড়িয়ে টেক্কার পট।
কেন অসহায়?
_____________________________________
হাঁসের জলকেলীর সাথে বেধে দিলাম ঘুম, মেঘেদের দলের সাথে হিমেল হাওয়ার যোগসূত্র, কি বার্তা দিলে, এসেছো বুঝি?
নূপুরের রিনিঝিনি শুনতে পাই না কেন?
মিষ্টি হাসির শব্দ শুনতে পাই না কেন?
ফুলেদের ঘ্রানে মাতাল হইনি এখনো।
আসো নীরবে পাড়ি দেই মরু বরফ কিংবা মেরু বালি, ফেলে আসা স্মৃতির বুকে এঁকে চলে দুর্বোধ্য শিলা লিপি।
তবু নির্বাক বলগা হরিণীর মতো চাঁদের পানে চেয়ে থেকে কি দেখো তুমি? তুমি কি জানো না, মহাকালের বুকে কতো কতো পদ ছাপ রেখেছি আমি, তুমি কি জানো না সমগ্র জল স্থলে একটাই আবেগ? একটাই সুর।
দ্যাখো ঐ যে সন্মোহনী ডাহুকের দল।
_______________________________________
আচ্ছা ঠিক আছে, সব কিছুই যেহেতু তোমার দখলে,
আমি নাহয় নির্যাতিত না থাকার চেষ্টা করি,
সাদা পতাকা দেখো নাই?
ওহ সময় নাই।
সো একটু সবক দাও দেখিনি
পাঁচ বছরে প্যাচ।
কম লাগাও নি।
কি আর করা, মেনে নিলাম।
হতাশা বাক্স বন্দী।
নতুন করে বাধবো বাসা।
তোমায় বানাবো ঘরনী।
ইয়ে তুমিই তো আমার বাকশালী।
________________________________________ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।