যা ইচ্ছে তাই ..যাই লিখে যাই.. ইচ্ছে মতো ভাবনা ছড়াই... ভাবনা গুলোও এলো মেলো...পদ্য নাকি গদ্য হলো...কে জানে তা.... সে জানা নাই.. খুনি বিপ্লবের দন্ড মওকুফের পর এবার তার সহযোগী ‘খুনি’র দণ্ডও কমালেন রাষ্ট্রপতি ! দেশের রাষ্ট্রপতি নিজ দলের রাজনৈতিক পরিচয়ের কারনে সর্বোচ্চ আদালত থেকে দন্ডপ্রাপ্ত অপরাধী ব্যক্তিদের একের পর এক ক্ষমা করে দিচ্ছেন! এই কি আইনের বিধান? নির্যাতিত মানুষের এটাই কি শেষ পাওয়া? যে বাবা মায়ের চোখের সামনে সন্তান কে পিটিয়ে মারা হয় সে বাবা মায়ের প্রানের আকুতি কি এভাবেই অপমানিত হবে? দেশের যে সকল রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও বুদ্ধিজিবীগন দেশের ব্যাপারে সচেতন তারা কি এব্যারে কোন কথাই বলবেন না? সরাসরি কিছু না করার ক্ষমতা আপনাদের না থাকুক, শুধু নিজেদের অবস্থানটা কি আপনার পরিষ্কার করবেন না? সাধারন জনগন কি কখনোই জানতে পারবে না এ অবিচারের পক্ষে অথবা বিপক্ষে কতজন সচেতন ব্যাক্তি ছিলেন? বড় বড় কলম ও কলামজীবি যখন তাদের আগুন ঝরানো লেখা লিখবেন তখন কি একবারের জন্যেও মনে হবে না যে এ অন্যায়ের প্রতিবাদ করা উচিত ছিল? টকশো গুলোর কৌশলী সঞ্চালকগন যখন আমাদের রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের ক্যামেরার সামনে পাবেন তখন কি একবারের জন্যও মনে হবে না যে এ অবিচারের কথাগুলো জিজ্ঞাসা করা উচিত? একবারের জন্যেও কি তাদের কাছে জানতে চাইবেন যে তাদের মনোনীত রাষ্ট্রপতি কোন যুক্তিতে এই অপরাধীদের ক্ষমা করে দিচ্ছেন এবং এই কাজে তদের সমর্থন আছে কিনা? এতো প্রশ্নের জবাব কেউ দেবে না জানি.... তবে অপেক্ষায় থাকবো... অনন্ত কাল... হ্যাঁ ...তবে অনেক আগের একটা প্রশ্নের উত্তর পেয়েগেছি, ফেরাউনের মৃত্যুর পরে কেন একফোটা পানিও কেউ ফেলেনি। আসলে ফেরাউনদের পরিনতিতে চোখের পানি ফেলার অবশিষ্ট থাকেনা...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।