আন্দোলনের প্রথম দিন গুন্ডা দিয়ে দমন করার চেষ্টা করা হল। তিন তিন বার হামলার পরেও জোটের
৩০-৪০ জন কর্মীর আন্দোলন মাঠ ত্যাগ করে নাই। পরদিন তাই আষাঢ়ে গল্পের আশ্রয় নিল প্রশাসন।
বলল, আন্দোলনকারীরা নাকি তাদেরকে লঞ্চিত করেছে। তাই তারা মানব-বন্ধন করেবন এবং কালো
ব্যাজ ধারণ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভিসি বললেন “আমার সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই মুষ্টিমেয় কিছু ‘প্রগতিশীল’ নামধারী
অছাত্রকে ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত করে দিবে। ”
কিন্তু পরদিন ভিসির ডাকা সাজানো মানব বন্ধন কর্মসূচিকে প্রত্যাখ্যান করল সমগ্র ছাত্রসমাজ।
সাধারণ শিক্ষাথীদেরকে প্রশাসন নোটিশের মাধ্যমে ভিসির মানব বন্ধনে বাধ্যতামূলক ভাবে
অংশগ্রহণ করতে বলা হলেও তারা এর আগেই মিছিল নিয়ে জোটের (প্রগতিশীল ছাত্রজোট)
ডাকা আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে একজোটে আন্দোলন চালিয়ে নেয়ার ঘোষনা দেয়।
ফলাফল: ভিসি-ট্রেজারার ক্যাম্পাসে অনুপস্হিত। ক্যাম্পাস আন্দোলনকারীদের দখলে।
এখানে দেখূন........
Click This Link
********* অনুরোধ : এই ছবি-এ্যালবামটি সব যায়গায় ছড়িয়ে দিন। *******
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।