যে কারো পাসপোর্ট বানানোর অভিজ্ঞতা থাকলে বলতে পারবেন স্পেশাল ব্রাঞ্চে কি হয়। নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য ৩০০০/৬০০০ টাকা তো দেয়া লাগে, তা তো খুব স্বাভাবিক। কিন্তু পুলিশ ভেরিফিকেশনের নামে চলছে মারাত্মক দুর্নীতি।
আগে জানতাম মানুষ দুই নাম্বারি কাজ করলে ঘুষ দিয়া ঠিক বানিয়ে ফেলে। আর এখন দেখি ওমা, আমার সব ঠিক আছে তাও নাকি ঘুষ দেয়া লাগবে? তাইলে আর ......!!!!!!!!
এদের প্রতিহত করার জন্য কি কিছুই করার নাই? কুকুরকে মুগুর মারা ছাড়া আর কি ই বা করার আছে?? একটা মুগুর রেডি করে রাখবেন।
আসলে টাকা চাইলেই একটা করে মুগুর মারবেন।
পুলিশের পোশাক পড়া কুকুর গুলো আপনার বাসায় এসে ঘেউ ঘেউ করবে। বলবে আমাদের খরচ আছে। এই টাকার ভাগ অর বাপ দাদা , দাদার বাপ, দাদার দাদা ইত্যাদি বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনদের দেয়া লাগবে। আর না দিলে আপনি কই জাবেন ??? আপনাকে তো কামড়ে শেষ করে দিবে।
রিপোর্টে ওর দৈনন্দিন কার্যকলাপরে বিবরণ আপনার আমলনামায় লিখে দিয়ে আপনাকে দৌড়ের উপরে রাখবে। আর আমাদের সাধারনের কিছু করার থাকে না।
বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের সবটাই মনে হয় দুর্নীতি গ্রস্থ। এই সমস্যায় মোটামুটি সবাই পড়ে। এবং সবাই ঘুষ দিতে বাধ্য হয়।
কিন্তু কেন?? আমরা সবাই কেন একটা বাজে কাজে জড়িয়ে পড়ছি। যেহেতু এই সমস্যাটা একটি জাতীয় ব্যাধি , সবাই কেন একে না বলছি না???
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।