(এক)
যেখানে বাতাসের গড় গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ মাইল :
অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত কমন্ওয়েলথ্ উপসাগর পৃথিবীর সবচেয়ে বাতাসবিক্ষুব্ধ অঞ্চল। এখানে বাতাসের গতিবেগ গড়ে ঘণ্টায় ১৫০ মাইল। ৩০ মাইল বিস্তৃত এ উপকূলটি পয়েন্ট অ্যালডেন্ এবং কেইপ্ গ্রে-এর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। ১৯১২ সালে অস্ট্রেলিয়ার ডগ্লাস মওসান্ কর্তৃক পরিচালিত একটি অভিযাত্রিক দল প্রথম এ স্থানটির সন্ধান পান।
(দুই) মঙ্গলগ্রহ সমাচার!- ওজন কমাতে মঙ্গলগ্রহ :
আপনি কি জানেন, বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, আপনি যত সু-স্বাস্থ্যের অধিকারীই হোন না কেন, আপনার শরীরের ওজন হঠাৎ অনেকটা হ্রাস করা সম্ভব! আরও বিস্ময়কর ব্যাপারটি হলো, এতোটা ওজন-হ্রাস করার জন্য আপনার কোন শারীরিক কস্রত বা ব্যায়ামের প্রয়োজন হবে না, খাদ্যাভাসও পরিবর্তনের দরকার নেই।
তবে দুর্ভাগ্যের বিষয়টি হচ্ছে, এ অবিশ্বাস্য ওজন-হ্রাসের পরিকল্পনা সফল করতে চাইলে, আপনাকে অন্তত একবার মঙ্গলগ্রহে পাড়ি জমাতে হবে।
কারণ মঙ্গলগ্রহের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর ৩৮%। পৃথিবীর যেকোন বস্তুর ওজন মঙ্গলগ্রহে মাত্র পৃথিবীর ৩৮% হবে। অর্থাৎ, একজন মানুষ যার ওজন পৃথিবীতে ১০০ পাউন্ড, মঙ্গলগ্রহে তার ওজন হবে মাত্র ৩৮ পাউন্ড।
(তিন)
সর্বপ্রথম!- এশিয়া মহাদেশ : পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশটির নাম এশিয়া।
যা ১৭,২১২,০০০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এশিয়া মহাদেশ আয়তনে ইউরোপের সাড়ে ৪ গুণ, আফ্রিকার দেড় গুণ, অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় ৬ গুণ বড়। পৃথিবীর মোট স্থল ভাগের ৩০% এশিয়া মহাদেশের অন্তর্গত। কিন্তু পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ, ৬০% অধিবাসীর বসবাস এশিয়াতেই। ২০০৬ সালে পরিচালিত একটি জরিপে প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিশ্বের সবচেয়ে গণবসতিপূর্ণ এই মহাদেশটির জনসংখ্যা ৪,১৬২, ৯৬৬, ০৮৬ জন।
এশিয়া মহাদেশে সর্বমোট দেশের সংখ্যা (চার) ৪৭টি যেখানে প্রধান প্রধান প্রায় ৪০টির ওপর ভাষা রয়েছে।
সৃষ্টিকর্তার বিস্ময়কর সৃষ্টি পৃথিবী :
আপনি কি জানেন, আমাদের এই পৃথিবীর মহাকাশে সূর্যের চতুর্দিকে ঘণ্টায় ৬৬,৭০০ মাইল বেগে পরিভ্রমণ করছে। শুধু তাই নয়, পৃথিবী তার নিজের অক্ষেও ঘুরছে। কিন্তু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে আমরা পৃথিবী থেকে ছিটকে পড়ি না। যাই হোক, পৃথিবীর পৃষ্ঠদেশের ক্ষেত্রফল ১৯৭ মিলিয়ন বর্গমাইল।
সৌরজগতে যেকোন গ্রহের তুলনায় আমাদের পৃথিবীকে সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল দেখায়। আর তার একমাত্র কারণটি হচ্ছে, পৃথিবীর বিশাল জলরাশির উপর সূর্যের আলোকরশ্মির প্রতিফলন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।