(বিআরটিসি)-এর গাড়ি আছে এক হাজারের বেশি। তবে এই গাড়ি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ড্রাইভার নেই। সংস্থার চাহিদা অনুযায়ী কমপক্ষে ২২৫০ জন ড্রাইভার দরকার। কিন্তু আছে ১০২৫ জন। ফলে ১২ শতাধিক ড্রাইভারের শূন্য পদ নিয়ে সংস্থার পরিবহন ব্যবস্থা সচল রাখা যাচ্ছে না।
সামপ্রতিককালে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকসহ বিভিন্ন ভাবে শ’ শ’ ড্রাইভার চাকরি ছেড়ে চলে যাওয়ায় এই শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে বলে সংস্থার জেনারেল ম্যানেজার (মেকানিক) মেজর কাজী শফিক উদ্দিন জানান। বিআরটিসি সূত্র জানায়, দেশের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থার ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে ইতিপূর্বে চীন ও কোরিয়া থেকে আধুনিক মডেলের ২৫৫টি গাড়ি আনা হয়েছে। নতুন-পুরনো মিলিয়ে সংস্থার বর্তমানে গাড়ি আছে এক হাজারের কিছু বেশি। নিয়ম অনুযায়ী গাড়ি রাস্তায় পরিচালনা করতে হলে প্রতিটি গাড়ি পিছু অন্তত ২ জন ড্রাইভার ও একজন কন্ডাক্টর থাকতে হয়। কিন্তু ড্রাইভার-কন্ডাক্টরের স্বল্পতায় সরকারি পরিবহন সংস্থাটি যথাযথ সেবা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
বিশেষ করে গত ক’দিনে ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বেসরকারি পরিবহন বন্ধ থাকায় এ সঙ্কট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।