আমি খুবই সাধারণ উসমান ইবনু আবুল আ'স (রাযি) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সা: এর কাছে আবেদন করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে আমার জাতির ইমাম নিযুক্ত করে দিন। নাবী (সা) বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে। তুমি তাদের ইমাম। তবে ইমামতি করার সময় তাদের সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তির দিকে লক্ষ্য রাখবে।
একজন মুয়াযযিন নিযুক্ত করে নিও , যে আযান দেবার বিনিময়ে পারিশ্রমিক গ্রহণ করবে না। ( মুসনাদে আহমাদ,আবু দাউদ,নাসায়ী। -মিশকাত তাহক্বীক আলবানী হা/৬৬৮।
ব্যাখ্যা:
ইমামদের আলিম হতে হবে। বুদ্ধিজ্ঞান সম্পন্ন হবে।
তাহলে সব দিক বিবেচনা করে ইমামতি করতে পারবে। মানুষও মর্যাদার চোখে দেখবে। নাবী(সা) উসমান (রাযি)কে এখানে বলে দিয়েছেন, তোমার মাসজিদের আওতায় দুর্বল ব্যক্তির প্রতি লক্ষ্য রাখতে পার তবেই তুমি ইমাম। অর্থ্যাত সলাত দীর্ঘ করবে না। কিন্তু দু:খের বিষয় আমাদের দেশের অনেক আলিম তা করেন না।
ইমামদের রাসূলের (সা) সলাত ও সলাতের ব্যাপারে নাবী (সা) এর নির্দেশের প্রতি সবিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে। আযান ও ইমামতির জন্য বিনিময় না নেয়া উত্তম। তবে এলাকাবাসীর তাদের প্রয়োজনের প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।