চারদিন পতনের পর বুধবার দেশের প্রধান পূঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ১৪৭ পয়েন্ট বাড়লেও একদিন পরই তা পতনের ধারায় নেমে এসেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় লেনদেনের শুরু থেকেই ডিএসই সূচক কমতে থাকে। দিন শেষে সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯৭ পয়েন্ট কমে ৩ হাজার ৯৭৯ পয়েন্ট হয়।
এ বাজারের বাছাই সূচক ডিএস ৩০ আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩২ কমে হয়েছে ১ হাজার ৪৭৮ পয়েন্ট।
সারাদিনে ডিএসইতে প্রায় ৪০২ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়, যা বুধবারের চেয়ে ৬০ কোটি টাকা কম।
এ দিন দাম বেড়েছে ৩৭টি শেয়ারের, কমেছে ২৩৮টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে আবারো বিক্ষোভ করেছেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা।
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করছি, আর পুঁজিবাজার নিয়ে কারসাজি করার জন্য সালমান এফ রহমানের গ্রেপ্তার দাবি করছি । ”
সপ্তাহের চতুর্থ দিন বুধবার ডিএসইতে ৪৬৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয় । আর মঙ্গলবার হাতবদল হয় ৪৩৯ কোটি টাকার শেয়ার, সূচক কমে ১২৫ পয়েন্ট।
এর আগে সোমবার ৩৫ পয়েন্ট ও রোববার ১৩৩ পয়েন্ট কমে ডিএসই সূচক।
চলতি সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে ২৪৪ পয়েন্ট। প্রতিদিনি গড়ে ৪৬৯ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।
আর গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক সূচক ৩৯ পয়েন্ট কমে। গড়ে ৮৫৫ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।
রোজার মাসে ডিএসইতে বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা লেনদেন হচ্ছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।