শাহরিয়ার কবির ( জনকণট--১৬/০৫/২০১১ )-----
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, 'গ্রামীণ ব্যাংক থেকে নিজের নামে দু'দফা ঋণ নেয়ার পর আরও কয়েক গ্রুপ সদস্য সবিতাকে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে দিয়েছিলেন। সবিতা ঋণের টাকা দিতে না পারায় ওই সদস্যরাই ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর ঘরে গিয়েছিলেন। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সদস্যদের ওপর টাকা পরিশোধের চাপ দেয়া হয়েছিল। তবে ঘরে ঢুকে লুটপাট করার কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি। '
কানুনগোপাড়া শাখার ব্যবস্থাপক মশিউর রহমান বাংলানিজউকে বলেন, 'গ্রামীণ ব্যাংকের কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন।
কালেকশন ম্যানেজার বুধবার বিদ্যাগ্রামে গিয়েছিলেন কি-না সেটি রবিবার ব্যাংক খোলার পর তদন্ত করে দেখা হবে। '
গ্রামীণ ব্যাংকের বিদায়ী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ইউনূসকে 'রক্তচোষা' বিশেষণে আখ্যায়িত করে বরগুনার কয়েক ঋণ গ্রহীতা তার বিদায়কে স্বাগত জানিয়েছেন_ এই মর্মে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে ১৪ মে (২০১১)-এর 'ডেইলি সান'-এর প্রথম পাতায়। নোমান চৌধুরী ও মুশফিক আরিফের এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'উপকূলীয় জেলা বরগুনার ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতারা ড. ইউনূসের প্রতি তাঁদের ক্ষোভ ব্যক্ত করে বলেছেন, তাঁরা চান গ্রামীণ ব্যাংক তাকে ছাড়াই চলুক। বরগুনার মনসাততী গ্রামের নৈশপ্রহরী এনায়েত হোসেন বলেছেন, "আমরা তাকে (ইউনূস) এই প্রতিষ্ঠানে দেখতে চাই না। এমনকি শীর্ষ পদে তার মতো আর কোন 'রক্তচোষা'কে দেখতে চাই না।
" কয়েক বছর আগে এনায়েতের স্ত্রী গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন।
ইউনূসের বিরুদ্ধে গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করে এনায়েত বলেছেন, "ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণের ধোঁকাবাজি আমার সমস্ত আয় কেড়ে নিয়েছে। ঋণের দায়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোন পথ নেই। '' ক্ষুব্ধ এনায়েত আরও বলেছেন, "গ্রামীণ ব্যাংকে ইউনূসকে আমি আর দেখতে চাই না। "...
পশ্চিম মনসাতলী গ্রামের কাজলরেখা বলেছেন, "ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকে থাকলেন না চলে গেলেন, তাতে আমার কিছু যায়-আসে না।
তবে আমি মনে করি দারিদ্র্য দূর করার নামে তিনি দরিদ্রদের বঞ্চিত করেছেন। "
আরেক ঋণ গ্রহীতা শ্মশানতলার বিলকিস বলেছেন, "ইউনূসের মতো মানুষ আমার জীবনেও দেখিনি, যিনি আমাদের জন্য এত বেশি সুদের হার ধার্য করেছেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকে থাকলে বা চলে গেলে আমার কোন লাভ-লোকসান নেই, তবে তার অবর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক লাভবান হবে। "
ছয় বছর আগে স্বামী হারিয়েছেন হাসিনা, যিনি এখনও গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের কিসত্মি শোধ করছেন, বলেছেন, "গ্রামীণ ব্যাংকে ইউনূসকে পুনর্বহালের কোন কারণই আমি দেখছি না। তিনি তো ৯০০ টাকা ঋণ নিলে ২১০০ টাকা সুদ আদায় করেন।
"
ঋণগ্রহীতা রাশেদার স্বামী সাইদুর রহমান বলেছেন, "উচ্চতর হারে সুদ আদায় করে ইউনূস আমাদের সর্বস্ব নিয়ে খেলেছেন। তাই তাকে আমরা গ্রামীণ ব্যাংকে আর দেখতে চাই না। "
এই এলাকার ব্রজেশ্বরী বলেছেন, "গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসের অপসারণ দেশে বা বিদেশে কোন প্রভাব ফেলবে না। "
ডেইলি সান-এ যেদিন এ খবর বেরিয়েছে সেদিনের আরেকটি খবর হচ্ছে, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত গ্রামীণ ব্যাংকে ড. ইউনূসকে 'ইমেরিটাস সদস্য' করার চিনত্মা করছেন। (প্রথম আলা, ১৪ মে ২০১১) আমরা আশা করব মাননীয় অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে ইউনূসসুহৃদদের সঙ্গে পরামর্শের পাশাপাশি তৃণমূলের সর্বহারা ঋণ গ্রহীতাদের মনোভাব জানার চেষ্টা করবেন।
গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ড. ইউনূসের পদত্যাগে বাংলাদেশের গ্রামের হতদরিদ্র ঋণ গ্রহীতারা, যাঁরা ঋণের দায়ে সর্বস্ব হারিয়েছেন তাঁরা আনন্দিত হলেও ইউনূসের সুশীলসুহৃদরা যারপরনাই ক্ষুব্ধ হয়েছেন। সুশীলকুল শিরোমণি, ১/১১-এ মহাষড়যন্ত্রের দ্বিতীয় প্রধান নায়ক, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান ড. ফখরম্নদ্দীন আহমদ গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসের প্রস্থানের মর্মবেদনায় কাতর হয়ে আসত্ম একটি প্রবন্ধ লিখেছেন তাইওয়ান থেকে প্রকাশিত 'চায়না পোস্টে'। এ খবর আবার ঘটা করে ছেপেছে জামায়াতপন্থী দৈনিক 'নয়াদিগনত্ম'। যেদিন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসের প্রস্থানকে স্বাগত জানানোর সংবাদ ঢাকার 'ডেইলি সান' ছেপেছে (১৪ মে ২০১১) সেদিন 'নয়াদিগনত্মের প্রথম পাতায় প্রকাশিত এই খবরের শিরোনাম হচ্ছে, 'ড. ইউনূস বিষয়ে ফখরম্নদ্দীন: সরকার বুদ্ধিমান হলে তাকে অপদস্থ না করে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রদূত করত। ' খবরে বলা হয়েছে 'ইউনূস পেস্নস ইন হিস্টরি ইজ সিকিউর' শীর্ষক প্রবন্ধে ড. ফখরম্নদ্দীন আহমদ ইউনূসের শত্রম্নদের সাবধান করে দিয়ে বলেন, শানত্মিতে দুইবার নোবেল পুরস্কার লাভের জন্য বিশ্বে একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে ইউনূসের নাম যদি চলে আসে তবে তাতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
কারণ তার সামাজিক বাণিজ্যের মতবাদও একটি মহৎ ধারণা। ...
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অনেকেই বুঝতে পারছে না, ইউনূস অনেক আগেই তাদের হাতের মুঠো থেকে বের হয়ে চলে গেছে। বাংলাদেশী নাগরিকত্বের পরিচয় ছাড়িয়ে ইউনূস বহু আগেই বিশ্বের একটি প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। তিনি যখন মেঙ্েিকা সফর করেন তখন সাধারণ কৃষক তাকে ছোঁয়ার জন্য তার দিকে ছুটে আসেন।
ড. ফখরম্নদ্দীন বলেন, দুই বছর ইউনূসের পেছনে ধাওয়া করে সরকার তাকে তুচ্ছ 'টেকনিক্যাল' কারণ দেখিয়ে অপসারণ করা ছাড়া আর কিছুই খুঁজে পায়নি।
এতে এটি স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে, ইউনূস তার অবস্থানে কত স্বচ্ছ ছিলেন।
তিনি আরও উলেস্নখ করেন, বিদেশী সরকারগুলো ইউনূসের বিষয়টি গভীর মনোযোগসহকারে লক্ষ্য রাখছে। কারণ তারা তাকে খুব ভাল করে চেনে ও সম্মান করে। আমেরিকার প্রত্যেকটি সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম, সবসত্মরের নাগরিক ও জনপ্রতিনিধিরা ইউনূস প্রসঙ্গে কত দ্রম্নত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে তা দেখে আমি অবাক হয়েছি।
ড. ইউনূসের অপসারণের দিনটিকে বাংলাদেশের জন্য একটি দুঃখের দিন হিসেবে আখ্যায়িত করে ড. ফখরম্নদ্দীন নিবন্ধে লিখেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে জড়িত গ্রামের গরিব নারীরা হতাশ হয়ে পড়বেন।
কেননা শীঘ্রই তাঁরা দেখতে পাবেন, বাংলাদেশের আর পাঁচটি সাধারণ ব্যাংকের একটিতে পরিণত হয়েছে তাদের প্রিয় গ্রামীণ ব্যাংক।
ড. ফখরম্নদ্দীন তাঁর প্রবন্ধে বলেন, ইউনূস বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ যেহেতু গরিব, তাই ইউনূস বিশ্বের এই বেশির ভাগ মানুষেরই একজন প্রতিনিধি। তাদের নায়ক।
প্রশ্ন হচ্ছে, বিশ্বাসের ও সত্যের।
আমরা প্রকৃত সত্য জানতে চাই। আমরা কার কথা বিশ্বাস করব? ভুক্তভোগীরা যা বলছেন এবং সাংবাদিকরা যা লিখছেন সেসব বিশ্বাস করব নাকি ড. ইউনূস বা ফখরম্নদ্দীনের মতো ইউনূসসুহৃদ সুশীলরা যা বলছেন? ক্ষুদ্র ঋণের মাহাত্ম্য বর্ণনা করতে গিয়ে, সাংবাদিকদের প্রতিবাদ করতে গিয়ে ড. ইউনূস আমাদের মতো আমজনতাকে একই সঙ্গে তার সুহৃদদেরও কীভাবে মিথ্যার তুবড়ি ফুটিয়ে বোকা বানিয়েছেন তার শত শত উদাহরণ দেয়া যায়। রিভিউ কমিটির প্রতিবেদনে এর ভগ্নাংশ মাত্র বিধৃত হয়েছে।
আট.
আমাদের নোবেলবিজয়ী মহানায়ক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোন রকম সমালোচনা সহ্য করেন না। তিনি বাংলাদেশের আইন আদালত, সংবিধান কোন কিছুর তোয়াক্কাও করেন না।
তিনি মনে করেন হিলারি ক্লিনটন যার সহায় তার কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারে হতদরিদ্র বাংলাদেশে এমন বান্দা আজও জন্মায়নি।
সরকারী অধ্যাদেশ অনুযায়ী গঠিত হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক এবং এটি একটি বিধিবদ্ধ সরকারী প্রতিষ্ঠান। ড. ইউনূস এই আইন মানেন না। তার দাবি এটি একটি বেসরকারী ব্যাংক। বাংলাদেশের কোন বেসরকারী ব্যাংকে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সরকারের মালিকানা আছে, কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে সচল রেখেছে জানলে আমাদের বেসরকারী খাতের কুশীলবরা লাভবান হতেন।
আদালতে ড. ইউনূসের আইনজীবীরা তাদের মক্কেলের প্রতি সরকারের আইনসিদ্ধ ব্যবস্থাগ্রহণকে আখ্যায়িত করেছেন রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হতে পারেন বিএনপির চেয়ারপার্সন ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপি প্রধানের প্রতি সরকার কোন অন্যায় আচরণ করলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবে আখ্যায়িত করা যেতে পারে। শেখ হাসিনা কোন দুঃখে ইউনূসকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ভাবতে যাবেন এটি আমাদের মতো আমজনতার বোধগম্যের বাইরে। তবে ইউনূস মনে করেন শুধু হাসিনা নন_খালেদাও তার প্রতিদ্বন্দ্বী।
মইন-ফখরম্নদ্দীনদের তত্ত্বাবধায়ক সরকার যে তারই পরামর্শে 'মাইনাস টু' তত্ত্ব বাসত্মবায়ন করতে গিয়ে দুই নেত্রীকে অনত্মরীণ করেছিল_'উইকিলিকস'-এর বদৌলতে এ কথা জানতে কারও বাকি নেই। তিনি চেয়েছিলেন দশ বছরের জন্য বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হবেন, গোটা দেশকে গ্রামীণ ব্যাংক বানাবেন, ১৬ কোটি মানুষ তার খাতক হবে। ভাগ্যের এমনই নির্মম পরিহাস_১/১১-এর কুশীলবরা এখন প্রায় পলাতকের জীবনযাপন করছেন এবং ড. ইউনূসকেও শেষ পর্যনত্ম গ্রামীণ ব্যাংক ছাড়তে হয়েছে। এরপর আমরা দেখতে চাই_যে গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থ, মেধা, শ্রম ও সুনাম বিনিয়োগ করে ড. ইউনূস সামাজিক ব্যবসার নামে প্রায় অর্ধশত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন সে সম্পর্কে সরকার বা গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ কী সিদ্ধানত্ম নেয়। যদিও ড. ইউনূস দাবি করেন এসব প্রতিষ্ঠান স্বয়ম্ভু, গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে এগুলোর কোন সম্পর্ক নেই, কিন্তু রিভিউ কমিটি অন্ততপক্ষে ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে।
দেশের আইন অমান্যকে অনেকে মনে করেন জেহাদ, বিদ্রোহ বা বিপস্নবের সমার্থক। জামাতুল মুজাহিদীনের জঙ্গী মৌলবাদীরা যেমন ইশতেহার দিয়ে জানিয়েছেন তারা বাংলাদেশে মানবরচিত সংবিধান, তাগুতি আইন, আদালত কিছুই মানেন না। নকশালপন্থীরাও বুর্জোয়া আইন, আদালত, রাষ্ট্রব্যবস্থা মানেন না। ড. ইউনূস জঙ্গী বা নকশালী না হয়েও বাংলাদেশের আইন মানতে চান না। এমন কি তার নিজের তৈরি আইনও তিনি নিজে মানার প্রয়োজন বোধ করেন না।
গ্রামীণ ব্যাংকের চাকরিবিধিতে বলা হয়েছে, দশ বছর চাকরির পর একজন অবসর নিতে পারেন অথবা ব্যাংক তাকে অব্যাহতি দিতে পারে। এই অমানবিক আইন ইউনূসই তৈরি করেছেন। গ্রামীণ ব্যাংক যেহেতু একটি বিধিবদ্ধ সরকারী সংস্থা সেহেতু এই প্রতিষ্ঠানের এমডি থেকে পিয়ন পর্যনত্ম সবার চাকরির বয়সসীমা বিধি অনুযায়ী ষাট বছর। সকলের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হলে ড. ইউনূসের ক্ষেত্রে কেন হবে না?
ড. ইউনূসের আইনজীবীরা বলেছেন তিনি একজন নোবেলবিজয়ী। বাংলাদেশ বা আনত্মর্জাতিক আইনে এমন সর্বমান্য আইনের অসত্মিত্ব নেই যেখানে বলা হয়েছে, নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তরা সকল আইনের ঊধের্ব।
তারপরও আমরা মনে করি ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংকের নোবেলবিজয় দেশ ও জাতির জন্য প্রভূত সম্মান বয়ে এনেছে। কিন্তু তিনি তো ষাট বছরপূর্তির আইন ভেঙেছেন নোবেল পুরস্কার লাভের পাঁচ বছর আগে। আইনের লম্বা হাত থেকে নিজেকে মুক্ত রাখার জন্য ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক থেকে পর্যাক্রমে সরকারের শেয়ার কমিয়ে এটিকে বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বানাতে চেয়েছিলেন বটে_উচ্চতর আদালতে ইউনূসের দাবি অসত্য প্রমাণিত হয়েছে। (ক্রমশ)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।