একটা নোবেল পারে বাংলাদশের জনগণকে মুক্তি দিতে। আমার একটা অনুরোধ আছে নোবেল কমিটির কাছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। এই সময়ে সবচে্য়ে বড় সমস্যা ডঃ ইউনুস। উনি কীভাবে নোবেল পেলেন এবং কেন পেলেন।
এই সমস্যা সমাধানে নোবেল কমিটি যদি এগি্যে আসে তবে আমাদের জন্য সহজ হ্য়। এই জন্য নোবেল কমিটিকে অবশ্য বাংলাদেশের সরকারী কর্মচারিদের মত ম্যানেজ মনোভাব লাগবে। নোবেল কমিটিকে শুধু নোবেলের বিষয়ে কিছু যৌগ করতে হবে। নূতন বিষয় হবে নোবেল শাস্তি ( অশান্তি)। কমিটিকে শুধু কষ্ট করে বের করতে হবে কোন দেশের জনগণ সবচেয়ে সমস্যায় আছে সরকারকে ভোট দিয়ে।
আর কিছ্ব বিষয় লাগবে, তা হলো
১। গণতন্ত্য ঠাকতে হবে দেশটিতে।
২। সরকারের শাসন সময় হতে হবে নূন্যতম ৩ বৎসর।
৩।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সবচেয়ে খারাপ থাকা সত্তেও সরকার বলবে দেশের মানূষ সবচেয়ে ভালো আছে।
৪। এই সব নিয়মের সাথে নোবেল কমিটি তাদের নিজস্ব নিয়ম যোগ করবে।
এই সব নিয়ম মেনে যারা বিজয়ী হবেন, তাদেরকে ২ ভাগে ভাগ করে টাকা দেওয়া হবে। ১ ভাগ পাবে সরকারী দল, ১ ভাগ পাবে সরকার প্রধান।
আর যদি কমিটি মনে করেন জন গণ এর এই অবস্থার জন্য বিরোধীদলের ও অবদান আছে, তবে পূরস্কারের টাকাটা ৩ ভাগ করা যেতে পারে। শর্ত হলো বিরোধীদলকে হরতাল, অবরোধ, গালাগালি, সংসদ বয়কট ইত্যাদিতে পারদর্শী হতে হবে। যদি উপরের সব শর্ত পূরণ করা সম্ভব হয় তবে ২ ভাগ আগের মত ভাগ করে ৩ নং ভাগ বিরোধীদলের প্রধান এবং বিরোধীদল মিলে ভাগ করে নিবে। সেই ক্ষেএে নোবেল বিজয়ী হিসেবে বিরোধীদলকে যোগ করায় কোন রকম নিন্দা করা যাবেনা সরকারের পক্ষ থেকে। করলে নোবেল বাতিল বলে গণ্য হবে।
এই সব আইন যদি সঠিক ভাবে মেনে চলা হয়, তবে বাংলাদেশ আগামী বৎসর নোবেল পেয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। আর তাহলে ডঃ ইউনূসকে নোবেল পূরস্কার বিজয়ের ফরমূলা নিয়ে নানা মানূষের নানা মত সহ্য করতে হবেনা। আমাদের দেশের সরকার প্রধান, সরকারীদল ও বিরোধীদল নোবেল বিজয়ী হওয়ার কারণে ডঃ ইউনূসকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়নে মনযোগ দিবেন। আর আমরা দেশের জন গণ পৃথিবীর সবচেয়ে সমস্যা আক্রান্ত জাতি থেকে মুক্তি পাবো। একটা নোবেল পারে বাংলাদশের জনগণকে মুক্তি দিতে।
আমার একটা অনুরোধ আছে নোবেল কমিটির কাছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। এই সময়ে সবচে্য়ে বড় সমস্যা ডঃ ইউনুস। উনি কীভাবে নোবেল পেলেন এবং কেন পেলেন। এই সমস্যা সমাধানে নোবেল কমিটি যদি এগি্যে আসে তবে আমাদের জন্য সহজ হ্য়।
এই জন্য নোবেল কমিটিকে অবশ্য বাংলাদেশের সরকারী কর্মচারিদের মত ম্যানেজ মনোভাব লাগবে। নোবেল কমিটিকে শুধু নোবেলের বিষয়ে কিছু যৌগ করতে হবে। নূতন বিষয় হবে নোবেল শাস্তি ( অশান্তি)। কমিটিকে শুধু কষ্ট করে বের করতে হবে কোন দেশের জনগণ সবচেয়ে সমস্যায় আছে সরকারকে ভোট দিয়ে। আর কিছ্ব বিষয় লাগবে, তা হলো
১।
গণতন্ত্য ঠাকতে হবে দেশটিতে।
২। সরকারের শাসন সময় হতে হবে নূন্যতম ৩ বৎসর।
৩। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সবচেয়ে খারাপ থাকা সত্তেও সরকার বলবে দেশের মানূষ সবচেয়ে ভালো আছে।
৪। এই সব নিয়মের সাথে নোবেল কমিটি তাদের নিজস্ব নিয়ম যোগ করবে।
এই সব নিয়ম মেনে যারা বিজয়ী হবেন, তাদেরকে ২ ভাগে ভাগ করে টাকা দেওয়া হবে। ১ ভাগ পাবে সরকারী দল, ১ ভাগ পাবে সরকার প্রধান। আর যদি কমিটি মনে করেন জন গণ এর এই অবস্থার জন্য বিরোধীদলের ও অবদান আছে, তবে পূরস্কারের টাকাটা ৩ ভাগ করা যেতে পারে।
শর্ত হলো বিরোধীদলকে হরতাল, অবরোধ, গালাগালি, সংসদ বয়কট ইত্যাদিতে পারদর্শী হতে হবে। যদি উপরের সব শর্ত পূরণ করা সম্ভব হয় তবে ২ ভাগ আগের মত ভাগ করে ৩ নং ভাগ বিরোধীদলের প্রধান এবং বিরোধীদল মিলে ভাগ করে নিবে। সেই ক্ষেএে নোবেল বিজয়ী হিসেবে বিরোধীদলকে যোগ করায় কোন রকম নিন্দা করা যাবেনা সরকারের পক্ষ থেকে। করলে নোবেল বাতিল বলে গণ্য হবে। এই সব আইন যদি সঠিক ভাবে মেনে চলা হয়, তবে বাংলাদেশ আগামী বৎসর নোবেল পেয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
আর তাহলে ডঃ ইউনূসকে নোবেল পূরস্কার বিজয়ের ফরমূলা নিয়ে নানা মানূষের নানা মত সহ্য করতে হবেনা। আমাদের দেশের সরকার প্রধান, সরকারীদল ও বিরোধীদল নোবেল বিজয়ী হওয়ার কারণে ডঃ ইউনূসকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়নে মনযোগ দিবেন। আর আমরা দেশের জন গণ পৃথিবীর সবচেয়ে সমস্যা আক্রান্ত জাতি থেকে মুক্তি পাবো। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।