আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেকারদের অসহায়ত্ব নিয়ে ব্যাবসা বন্ধ হোক

"আমায় দিয়ে কারুর ক্ষতি হয়না যেন দূনিয়ায়

সবচেয়ে কম মূলধনে লাভজনক ব্যবসা কী? এ প্রশ্নের উত্তর হবে—বেকার ব্যবসা, যার ডাকনাম বা ছদ্মনাম কোচিং ব্যবসা। শিক্ষার্থীদের সরকারি চাকরি পাবার অদম্য আকাঙ্ক্ষাকে পুঁজি করে চলছে এই ব্যবসা। এভাবে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। বিভিন্ন নামে চলে এইসব কোচিং ব্যবসা। যেমন বিসিএস প্রিলি., লিখিত ও ভাইভা, ব্যাংক জব কোচিং, প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক কোচিং, শিক্ষক নিবন্ধন— এ ছাড়াও যখন যে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয় তার উপর ভিত্তি করে কোচিং প্রোগ্রাম চালু করা হয়।

এক থেকে দুই মাস কোচিং করিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয় প্রায় ১০,০০০- ১২,০০০ টাকা। আর টাকা আদায় করা হয় অভিনব কায়দায়—যেমন কখনো বৈশাখী ঝড়ো অফার, কখনো স্বাধীনতার উপহার, কখনো বিজয় দিবসের ছাড় প্রভৃতি। এসময় মূল কোচিং ফিকে প্রায় দ্বিগুণ করে ৪০%-৫০% ছাড়ের ঘোষণা দেয়া হয়। ফলে মূল কোচিং ফি-এর তুলনায় ২০০০-৩০০০ টাকা বেশি আদায় করা হয়ে যায়। এই কোচিং সুবিধা সবাই ভোগ করতে পারে না কারণ উচ্চহারে ফি আদায়।

আনুমানিক ১০%-১২% শিক্ষার্থী এই সুবিধা ভোগ করে, যাদের বাবা-মা আর্থিকভাবে সচ্ছল। এতে করে দুটি দলের সৃষ্টি হচ্ছে যা মোটেই কাম্য নয়। এভাবে মেধা যাচাই হতে পারে না। তাই সব রকম কোচিং ব্যবসা বন্ধ করতে হবে এখুনি। এ সমস্ত কোচিং প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধক।

একজন অনার্স বা মাস্টার্স পাস করা শিক্ষার্থী চাকরির কোচিং কেন করবে? শিক্ষাজীবনে সে কী জ্ঞান অর্জন করেছে তারই প্রতিফলন ঘটবে নিয়োগ পরীক্ষায়। সরকার ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা বিকাশের জন্য সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করেছেন । তাই সব রকম কোচিং ব্যবসা বন্ধের ব্যবস্থা করতে সরকারের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি। সবচেয়ে কম মূলধনে লাভজনক ব্যবসা কী? এ প্রশ্নের উত্তর হবে—বেকার ব্যবসা, যার ডাকনাম বা ছদ্মনাম কোচিং ব্যবসা। শিক্ষার্থীদের সরকারি চাকরি পাবার অদম্য আকাঙ্ক্ষাকে পুঁজি করে চলছে এই ব্যবসা।

এভাবে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। বিভিন্ন নামে চলে এইসব কোচিং ব্যবসা। যেমন বিসিএস প্রিলি., লিখিত ও ভাইভা, ব্যাংক জব কোচিং, প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক কোচিং, শিক্ষক নিবন্ধন— এ ছাড়াও যখন যে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয় তার উপর ভিত্তি করে কোচিং প্রোগ্রাম চালু করা হয়। এক থেকে দুই মাস কোচিং করিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয় প্রায় ১০,০০০- ১২,০০০ টাকা। আর টাকা আদায় করা হয় অভিনব কায়দায়—যেমন কখনো বৈশাখী ঝড়ো অফার, কখনো স্বাধীনতার উপহার, কখনো বিজয় দিবসের ছাড় প্রভৃতি।

এসময় মূল কোচিং ফিকে প্রায় দ্বিগুণ করে ৪০%-৫০% ছাড়ের ঘোষণা দেয়া হয়। ফলে মূল কোচিং ফি-এর তুলনায় ২০০০-৩০০০ টাকা বেশি আদায় করা হয়ে যায়। এই কোচিং সুবিধা সবাই ভোগ করতে পারে না কারণ উচ্চহারে ফি আদায়। আনুমানিক ১০%-১২% শিক্ষার্থী এই সুবিধা ভোগ করে, যাদের বাবা-মা আর্থিকভাবে সচ্ছল। এতে করে দুটি দলের সৃষ্টি হচ্ছে যা মোটেই কাম্য নয়।

এভাবে মেধা যাচাই হতে পারে না। তাই সব রকম কোচিং ব্যবসা বন্ধ করতে হবে এখুনি। এ সমস্ত কোচিং প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধক। একজন অনার্স বা মাস্টার্স পাস করা শিক্ষার্থী চাকরির কোচিং কেন করবে? শিক্ষাজীবনে সে কী জ্ঞান অর্জন করেছে তারই প্রতিফলন ঘটবে নিয়োগ পরীক্ষায়। সরকার ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা বিকাশের জন্য সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করেছেন ।

তাই সব রকম কোচিং ব্যবসা বন্ধের ব্যবস্থা করতে সরকারের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.