এবার ছুটিতে দেশে গিয়ে লালমাই পাহাড়ের পেয়ারা খাওয়ার স্বাদ জাগল।
১.
পেয়ারা খোজা শুরু
২.
৩.
পাহাড়ের ঢালে পেয়ারা গাছ।
৪.
৫.
হায়রে পেয়ারা তোরা কই...
৬.
পেয়ারা না হয় শিয়াল আজকে একটা বাহির করুম..
৭.
পাইছি মাগার খাওয়ার উপযোগী না...
৮.
খাওয়ার উপযোগী না...
৯.
খাওয়ার উপযোগী না...
১০.
১১.
১২.
১৩.
পাইছিরে পাইছি...
১৪.
এত ছোট পেয়ারা খুজে বাহির করলাম।
১৫.
এত টক ভালই লাগল খাইতে।
১৬.
১৭.
১৮.
তারপর বনের ভিতর একজন বন্য লোককে দেখতে পেলাম তিনি দা নিয়ে আমাদের কাছে আসলেন ।
আমরা দুজন ভয় পেয়ে গেলাম তিনি বললেন আপনারার এখানে কি করেন আমরা বললাম পাহাড়ী পেয়ারা খাওয়ার স্বাদ জাগল তাই এই বনের মধ্যে আসা। পাহাড়ী লোকটাকে আমার পরিচয় দিলাম উনি আমাকে চিনতে পারলেন। উনি যে গ্রাম থেকে পাহাড়ে এসে থাকেন ঐ গ্রামে আমার মামার বাড়ি। পাহাড়ী লোকটি বললেন আপনারা বনের ভিতরে না যাওয়াই ভাল কারন বনে সাপ, শিয়াল আছে। আপনারা এ দিকটা থাকে আমি ভিতরে " কাশ ফুলের ঝাড়ু" গাছ কাটতে গেলাম যদি পেয়ারা পাই আপনাদের ডাকবো তাতে করে আরো খুশি হলাম।
একটা সময় সন্ধ্যা হয়ে এল পাহাড়ী শিয়ালগুলো ডাকা ডাকি শুরু করল ভয়ে চলে আসলাম মেইন রোডে। মটর সাইকেলে যখন উঠব তখন বনের বেতন থেকে পাহাড়ী লোকটি আমাদের ডাকলেন যে উনি অনেক পেয়ারা একসাথে পেয়েছেন। মটর সাইকেলে রেখে আবার বনের ভিতর গেলাম । এক সাথে এত বন্য পেয়ারা কখনো দেখি নাই। আজ থেকে ১৩ বছর আগে এই বনে অনেক পেয়ারা খেয়েছি এক সাথে এত পেয়ারা দেখি নাই কখনো।
আর একটা কথা আগে পাহাড়ী টক আঙ্গুর খাইতাম এখন আর তা পাওয়া যায় না। কতগুলি ছবি উঠানোর পর যখন পেয়ারা গুলো ছিড়তে গেলাম তখন পাহাড়ী লোকটি বলল পেয়ারা গুলো তিনি নেবেন কারন পেয়ারা গুলো উনি পেয়েছেন। অনেক আবদার করার পর ৩০ টাকা বকশিশ দিয়া পেয়ারা গুলো পেরে আমি আমার বাড়িতে নিয়ে আসলাম আমার ছোট বোনের জন্য।
১৯.
২০.
২১.
২২.
২৩.
২৪.
২৫.
২৬.
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।