তোমাদের পাগল বন্ধু
জগত খানির অল্প সীমায়, জীবন যখন দৌড়ে বেড়ায়,
স্বল্প খনে কল্পলোকে করিস রে তুই ভ্রমণ,
হাফিয়ে ওঠা জীবনটাকে রাশ ছাড়া কর ইন্দ্রবাঁকে
ঘূর্ণায়মান বিশ্বলোকের চক্র অচিন্তন।
হিমাদ্রীর ঐ শৃঙ্গবাঁকে চাস ছুতে কেউ মেঘমালাকে
পারবিরে তুই কেমন করে হঠাত এ সময়?
ঘর তোরে আজ রেখেছে বেঁধে, শাসন নামের গল্প ফেঁদে
কল্পলোকেই ছুটিস তখন - সেথায় কাহার ভয়?
হয় যদি আজ থাকতে ঘরে, পিছপা হয়ে পরবি পরে
হয়ত বা আজ বিদ্রহ তোর, পায়নি সাড়া পায়নি সাদর
করবি কি আর তখন রে তুই, ঝড়বে পড়ে স্বপ্নটুকুই
তবু মনে রাখিস রে জোর, আঁকড়ে ধরিস স্বপ্ন চাদর।
জগত যখন আপন মনে, ঘুরছে তাহার চক্রাসনে
বন্দী হয়ে ঘরের কোনে পড়ে আছিস কই?
নাই যদি কেউ খুলল দুয়ার, ঘরে জানি রবে আধাঁর
মোমের আলোয় নিসরে তুলে এমন কোনো বই-
কল্পলোকের কল্পনাতে যে হবে তোর সই।
হাতছানি দেয় সাগর যেথা মহাকাশের কাঁচে
ইন্দ্রধনু রথ চড়িয়া জগত খানি চক্র নিয়া
উড়তে থাকা পাখির ঝাঁকে আবার ফিরে আসে,
আপন দেহের বন্ধ আলোয়-আলোক ছায়া নাচে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।