রাজু আহমেদ
এটা বিশ্বব্যাপি স্বিকৃত যে দাদা-দাদি/ নানা-নানি’র সাথে নাতি-নাতনির মধুর এক সম্পর্ক তৈরি হয়। শিশুরা যারা তাদের খুব কাছাকাছি থাকে তাদের কাছে আরও অনেক সহজ এই মধুর সম্পর্ক ধরে রেখে মানসিক ভাবে ‘হেলথি’ হয়ে বেড়ে ওঠা। কিন্তু বর্তমানে ‘নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি’ হওয়াতে অনেক শিশুই আর তাদের প্রিয় দাদা-দাদি/ নানা-নানি’র সাথে থাকতে পারছে না । কোনও কোনও শিশু দাদা-দাদি/ নানা-নানি’র কাছ থেকে অনেক দূরে থাকে তাই তারা ফোন ও চিঠির মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। এবং বছরে হয়তো একবার/দুইবার তাদের সানিধ্য পেয়েও যায়। তখন দেখা যায় তাদের বাধ ভাংগা উচ্ছাস। আসুন আমরা এই সব ব্যাপার গুলো নিয়ে আরও একবার ভাবি। আমদের সন্তানদের সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।