সুচিত্রা সেনের জন্মদিন...
দিদার (সুচিত্রা সেনকে দিদা বলে ডাকেন রাইমা) জন্মদিন মানেই আমাদের কাছে অন্য রকম এক আনন্দ। ওই দিন পরিবারের সবাই ওনার বাসায় জড়ো হতাম। ওনার সঙ্গে যাঁদের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল, তাঁরাও আসতেন শুভেচ্ছা জানাতে। দিদার সব জন্মদিনেই আমরা ওনার সঙ্গে দুপুরের খাবার আর রাতের খাবার একসঙ্গে খেতাম। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।
সকালেই ওনার ঘরটা সুন্দর করে সাজানো হবে। ছবিতে দেওয়া হবে ফুল।
জন্মদিনে ভক্তদের শুভেচ্ছা...
দিদা তো সবার সামনে আসতেন না। এখন দিদা নেই। কিন্তু এবার যদি কেউ তাঁকে স্মরণ করে শুভেচ্ছা জানাতে চান, তাঁদের আমরা স্বাগত জানাব।
দিদাকে নিয়ে কথা...
দিদাকে নিয়ে মিডিয়া কিংবা কোথাও আমরা কিছু বলি, তা তিনি কখনোই চাইতেন না। দিদা থাকতে আমরাও তা মেনে চলেছি। এবার জন্মদিনে দিদাকে খুব মিস করব।
দিদার সঙ্গে শেষ কথা...
তিনি তখন খুব অসুস্থ। বেল ভিউ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
ওখানেই তাঁর সঙ্গে শেষ কথা হয়। কিন্তু তা এখন আর বলতে চাইছি না। ওই কথাগুলো শুধুই আমার জন্য। থাক না, এখন আর নাই বা বললাম।
সুচিত্রা সেনের খাবারের আয়োজন...
দিদা সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে বসে খেতে খুব পছন্দ করতেন।
দিদার বাসায় গেলেই আগে জিজ্ঞেস করতেন, আমরা কিছু খেয়েছি কি না। তিনিও খেতে পছন্দ করতেন। তিনি যা যা খেতে পছন্দ করতেন, আমরা তা দিদার জন্য নিয়ে যেতাম। খুব খাবারের আয়োজন করতেন তিনি।
মা মুনমুন সেন ব্যস্ত নির্বাচন নিয়ে...
মা এবার লোকসভা নির্বাচন করছেন।
তিনি এখন খুব ব্যস্ত। তারপরও আশা করছি, দিদার জন্মদিনে মা বাসায় থাকার চেষ্টা করবেন। আর সামনে আমরাও সবাই মিলে মায়ের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেব।
মনজুর কাদের
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।