জমে উঠেছে খুলনার ঈদ বাজার। ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ব্যস্ততা। খুলনার অভিজাত শপিং মলগুলো এখন ক্রেতাদের দখলে। ধনী ও মধ্যবিত্তদের পাশাপাশি কেনাকাটায় পিছিয়ে নেই নিম্নবিত্তের মানুষও। ঈদের খুশিকে আরও একটু রঙিন করতে সবারই চাই নতুন পোশাক। নগরীর শপিং কমপ্লেঙ্ েআসা গৃহবধূ নাহিদা মাহবুব বলেন, বাহারি ডিজাইনের পোশাক ও দারুন সব কালেকশনে এবার স্টলগুলোকে সাজানো হয়েছে। তবে দাম চড়া। মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরে। তবুও ঈদ বলে কথা। ঈদকে সামনে রেখে প্রতিবছরই খুলনার শপিং কমপ্লেঙ্, নিউমার্কেট, আড়ং, জলিল মার্কেট, মশিউর রহমান মার্কেট, সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, এশা চেম্বারসহ বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজগুলোতে অভিজাত শ্রেণীর ক্রেতার সমাগমে মুখর হয়ে ওঠে। খুলনার শপিং কমপ্লেঙ্রে লেটেস্ট কর্নার, ডুমুরিয়া লেডিস কর্নার, বিসমিল্লাহ ফেব্রিঙ্, জাহান ফ্যাশন, বুশরা ফেব্রিঙ্, মিতা ফেব্রিঙ্, জিলেট ফেব্রিঙ্, ঐশিকা ফ্যাশন, অহনা ফ্যাশন ক্রেতাদের পদচারণায় সরগরম। এসব ফ্যাশন হাউসগুলোতে ঝিলিক থ্রি-পিস তিন হাজার টাকা থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা, নেটের ফ্রকের নিচের দিকে সুতার কাজ করা হাসি-খুশি ড্রেস তিন হাজার টাকা থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা, লং ফ্রক বুকে ও নিচের দিকে সুতার কাজ করা দুই হাজার থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার, কোটি ফ্রক তিন হাজার থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার, সুতির বিশেষ থ্রি-পিস এক হাজার থেকে সাড়ে চার হাজার, পাকিস্তানি কাতানের ওপর সুতির কাজ করা ড্রেস এক হাজার ৭০০ থেকে থেকে সাড়ে ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।