অমায়িক একটা ছেলে। ►► পিঁপড়ে হচ্ছে সামাজিক পোকা। দলবল
ছাড়া চলতে পারেনা। তাই সঙ্গী-সাথীদের
নিয়ে লাইন ধরে চলে চলাচল করে।
►► রানী পিঁপড়ের পাখা থাকে।
কর্মী পিঁপড়া সবসময় কাজ করে। ওদেরও
পাখা গজায় তবে সেটা অনেক দেরিতে অর্থাৎ
ওদের মৃত্যুর কিছুটা আগে।
..
►► পিঁপড়েদের মধ্যে কোনো রাজা নেই।
তবে পিঁপড়ে কলোনিতে বেশ কিছু
ছেলে পিঁপড়ে থাকে। ওদের দ্রণ বলে ডাকা হয়।
সারা জীবনে খাওয়া ছাড়া ওরা আর কোনো কাজ
করে না।
►► পিঁপড়েরা যেখানে বাস করে তাদের
পিঁপড়ে কলোনি বলে। একটা কলোনিতে একজন
রানী পিঁপড়ে, কয়েকজন ছেলে পিঁপড়ে আর অসংখ্য
কর্মী পিঁপড়ে থাকে।
►► কর্মী পিঁপড়েরা রানী আর বাচ্চা পিঁপড়ের
দেখাশোনা করে। মাঝ বয়সে ওরা বেরোয় খাবার
খুঁজতে।
আর শেষ বয়সে ওরা সৈনিকের দায়িত্ব
পালন করে। তখন ওরা পিঁপড়ে কলোনির
নিরাপত্তা বজায় রাখে।
►► এক কলোনির পিঁপড়েরা অনেক সময় অন্য
কলোনি আক্রমণ করে বসে। আক্রমণ
করে অন্যদের জমানো খাবার, আর বাচ্চাদের
নিয়ে যায়।
►► পিঁপড়েরা তাদের দেহের ওজনের দশগুণ
বেশি ওজন বহন করতে পারে
►► পিঁপড়ের শরীর থেকে ফেরোমোনেস
(Pheromones) নামক এক ধরনের
গন্ধযুক্ত রাসায়নিক পদার্থ বের হয়।
যখন
ওরা কোথাও যায় তখন সারা রাস্তায়
ওটা লেগে যায়। ফেরার সময় সেই গন্ধ
শুকে শুকে কলোনিতে ফিরে আসে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।