আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একদিন শহীদ মিনারে

বই পড়েত ভালবাসি, আমার পড়া বেশিরভাগ বই পিডিএফ ফরমেট। সংগ্রৃহীত সব পিডএফ বই নিয়ে গেড় তুলেছি একটা পিডএফ সাইট http://egronthagar.blogspot.com/

খাওয়া শেষে সিগারেট ধরিয়ে একটু দাড়ালাম। ভাবছি কি করব, আজ আর কোন ক্লাস নেই তাছাড়া অন্য কোন কাজ নেই। শেষে ভাবলাম শহীদ মিনারের দিকটা একবার ঘুরে যাই। অনেক দিন যাওয়া হয় না শহীদ মিনারের এদিকটায়।

কাজে ঐ পাশ দিয়ে যাওয়া হয় কিন্তু শহীদ মিনারটা ভালভাবে দেখা হয় না। অবশ্য বন্ধুদের চাপে পড়ে প্রত্যেক ২১শে ফেব্রয়ারিতে ফুলতে দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি যান্ত্রিক শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা হয়। প্রথম যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম তখন মাঝেমাঝে শহীদ মিনারে আসতাম। প্রথম দিনের কথা মনে পড়ে শহীদ মিনারের বেদীদে উঠব, তাই জুতা খুলে হাতে নিয়েছি। তা দেখে আশেপাশের বেশ কয়েকজন হাসাহাসি শুরু করেছে।

একজনকে হাসির কারণ জিজ্ঞেস করতেই তিনি জানালেন, জুতা খুলতে হয় ২১ শে ফেব্রুয়ারির দিন। আজ তো একুশে ফেব্রুয়ারি নয় আপনি যথা জুতা খুলছেন কেন। শুনে বেশ অবাক হয়েছিলাম, মনে হয়েছিল তাহলে কি শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিক, একটা দিনের ব্যপার মাত্র। এর কয়েকদিন পরে সন্ধার একটু পরে গেলাম শহীদ মিনারে। সেদিন যা দেখলাম তাতে অবাক হয়েছিলাম বৈকি, খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।

শহীদ মিনারের মত স্থানে কপোত কপোতিদের নোংরামী দেখে অবাক না হয়ে পারিনি। তাদের অভিব্যক্তি দেখে মনে হয়নি তারা একটা পবিত্র স্থানে বসে আছে। এভাবে বেশ কিছুদিন একই দৃশ্য দেখার পর শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম। এর পর থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানাবার চেষ্টা করেছি বাংলা ভাষা সুদ্ধ করে বলার চেষ্টা করে আর মাঝে মাঝে তাদের মৃত আত্মার মাগফেরাত কামনা করে। যাহোক শেষ পর্যন্ত এসব ভাবতে ভাবতে শহীদ মিনারে পৌছলাম।

ধোয়া মোছার কাজ চলছে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক খুব দ্রুত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে কাজ করা দেখে একপাশে কিছুক্ষণের জন্য বসলাম। অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি শহীদ মিনারের দিকে। ভেবে অবাক হচ্ছি কতখানি দরদ থাকলে মানুষ তার ভাষার জন্য জীবন দিতে পারে, কতখানি? কিছুক্ষণ পর একজন শ্রমিক আমাকে উঠে দাড়াতে বলল।

বলল সিড়িটা পরিষ্কার করবে। লোকটার বয়স ষাটের বেশি হবে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু কাজের ধকলে বয়স সত্তুরের বেশি মনে হচ্ছে। বয়স্ক শ্রমিক দেখলে তার প্রতি আমার কেমন যেন মায়া জন্মে। তাই লোকটার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বললাম।

লোকটার নাম লাল মিঞা, রংপুরে বাড়ি। পাকিস্তান আমলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়েছিলেন। ভাষা আন্দলনের সময় তিনি খুব ছোট। তবে পরবর্তীতে মানুষের মুখে ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে শুনেছেন। এরপর এলো মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন।

দেশ স্বাধীন হল কিন্তু সব হারিয়েছিলেন লাল মিঞা, সাজানো সংসার আত্মীয়স্বজন সব। কিন্তু সে নিয়ে দুঃখ হয়নি তার। আবার সংসার শুরু করলেন, তারপর থেকে শ্রমবিক্রি করে জীবন চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি এতকষ্ট করে মুক্তিযুদ্ধ করলেন অথচ এখন আপনাকে শ্রমিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এ জন্য আপনাকে খারাপ লাগে না।

আমার প্রশ্নের জবাবে অল্প শিক্ষিত কিন্তু মহান মনের এই মানুষটি দিয়েছিলেন এভাবে, দেশ স্বাধীন হইল এইডাই তো সবচেয়ে বড় পাওয়া। তয় দুঃখ পাইছিলাম , টাকার জন্য যহন আমারে মুক্তিযদ্ধের সাটিপিকেট দেয় নাই। আমার কাছে ট্যাকা চাইছিল আমি দিতে রাজি হই নাই। আমার চোখের সামনে কত রাজাকার ট্যাকা দিয়া মুক্তিযুদ্ধা হইছে। " আচ্ছা কয়েকদিন পরতো ২১ শে ফেব্রুয়ারি আপনি সেদিন ফুল দিতে আসবেন তো।

“হ আসুম, তয় আপনেগর মত একদিন ফুল দিয়া ভুইল্যা যামু না। শহীদ মিনারে ফুল দিয়া বাড়িত গিয়াতো আপনেরা জোরে শাউন্ড দিয়া ইংলিশ গান শোনেন। আমরা রোজই হ্যাগোরে ফুল দেই। ” - কেমন করে? -প্রত্যেক দিন বাংলায় কতা কই। আপনেগর মত বাংলা ইংরেজি মিশাই কতা কই না।

হেইডই তো হেরা চাইছিল। হেইডাই তো হল আসল ফুল দেওয়া। আর কিছুক্ষণ কথা বলে হলের দিকে এলাম। কয়েক দিন ধরে ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে বন্ধুÑবান্ধবীদের প্লান শুনছি। আর আমদের গণমাধ্যমগুলোতেও এ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হচ্ছে।

প্রত্যেক বছর এপ্রিলফুল আর থার্টিফার্স্ট নাইট পালন হচ্ছে ঘটা করে। এছাড়া দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে পোষাক পরিচ্ছদ সব ক্ষেত্রেই পশ্চিমাদের অনুকরণ এখানে লক্ষণীয়। সবচেয়ে খারাপ লাগে যখন রক্তের দামে কেনা ভাষার সঙ্গে অবমাননা করা হয়। বাংলার সঙ্গে ইংরেজি মিশিয়ে জগাখিচুড়ি করা তো অবমাননা ছাড়া আর কি বলা যায়। কিন্তু না বলে BuT, ব্যবহার না বলে UsE এরকম অসংখ্য উংরেজি শব্দ বাংলা ভাষার মধ্যে ভেজাল দেয়ার মত করে ঢোকানো হচ্ছে।

এ কাজটি অবশ্য আমাদের তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণীই বেশি করে থাকে। এরাই আবার ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ঘটা করে শহীদ মিনারে যায়। আর বলে বাংলা আমাদের মাতৃভাষা But ইংরেজি হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভাষা তাই ইংরেজি অবশ্যই শিখতে হবে। মানলাম ইংরেজি শিখতে হবে কিন্তু তাই বলে ইংরেজি শব্দ দিয়ে বাংলা ভাষাকে দূষিত করতে হবে কেন। বাংলা ভাষা পৃথিবীর হাতে গোণা কয়েকটি শ্রেষ্ঠ ভাষার মধ্যে একটি।

বাংলা এমন একটি ভাষা যার নিজস্ব লিপি রয়েছে (লক্ষণীয় ইংরেজী ভাষা লেখা হয় রোমান হরফে হিন্দী দেবনাগরী হরফে আর উর্দু আরবি হরফে)। নিজের একটি দেশ আছে( পুরো বাংলাদেশের একটি মাত্র ভাষা হচ্ছে বাংলা) আর সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ঠ তা হচ্ছে এ ভাষার জন্য মানুষ জীবন দিয়েছে যা পৃথিবীর ইতিহসে বিরল। এটা ভেবে অবাক লাগে যে আমরা রাষ্টভাষা প্রশ্নে জিন্নাহর প্রস্তাবের প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম তারাই আজ আমরা কেমন আধমরা হয়ে গেছি। ভাষা ও সংস্কৃতির ভিত্তিতে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল, সেই বাংলাদেশে আজ বাংলা ভাষা ও বাঙালী সংস্কৃতির একি হাল। প্রশ্ন জাগে মনে, পাশ্চাত্য সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিকে গ্রাস করছে নাকি আমরাই নিজ সংস্কৃতি ফেলে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পেছনে ছুটছি।

বিঃদ্রঃ বানান বাক্যগঠনে ভুল থাকলে, গঠনমূলক সমলোচনা আশা করছি এর কয়েকদিন পরে সন্ধার একটু পরে গেলাম শহীদ মিনারে। সেদিন যা দেখলাম তাতে অবাক হয়েছিলাম বৈকি, খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। শহীদ মিনারের মত স্থানে কপোত কপোতিদের নোংরামী দেখে অবাক না হয়ে পারিনি। তাদের অভিব্যক্তি দেখে মনে হয়নি তারা একটা পবিত্র স্থানে বসে আছে। এভাবে বেশ কিছুদিন একই দৃশ্য দেখার পর শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম।

এর পর থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানাবার চেষ্টা করেছি বাংলা ভাষা সুদ্ধ করে বলার চেষ্টা করে আর মাঝে মাঝে তাদের মৃত আত্মার মাগফেরাত কামনা করে। যাহোক শেষ পর্যন্ত এসব ভাবতে ভাবতে শহীদ মিনারে পৌছলাম। ধোয়া মোছার কাজ চলছে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক খুব দ্রুত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। কিছুক্ষণ ঘুরেফিরে কাজ করা দেখে একপাশে কিছুক্ষণের জন্য বসলাম।

অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি শহীদ মিনারের দিকে। ভেবে অবাক হচ্ছি কতখানি দরদ থাকলে মানুষ তার ভাষার জন্য জীবন দিতে পারে, কতখানি? কিছুক্ষণ পর একজন শ্রমিক আমাকে উঠে দাড়াতে বলল। বলল সিড়িটা পরিষ্কার করবে। লোকটার বয়স ষাটের বেশি হবে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু কাজের ধকলে বয়স সত্তুরের বেশি মনে হচ্ছে।

বয়স্ক শ্রমিক দেখলে তার প্রতি আমার কেমন যেন মায়া জন্মে। তাই লোকটার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বললাম। লোকটার নাম লাল মিঞা, রংপুরে বাড়ি। পাকিস্তান আমলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়েছিলেন। ভাষা আন্দলনের সময় তিনি খুব ছোট।

তবে পরবর্তীতে মানুষের মুখে ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে শুনেছেন। এরপর এলো মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। দেশ স্বাধীন হল কিন্তু সব হারিয়েছিলেন লাল মিঞা, সাজানো সংসার আত্মীয়স্বজন সব। কিন্তু সে নিয়ে দুঃখ হয়নি তার। আবার সংসার শুরু করলেন, তারপর থেকে শ্রমবিক্রি করে জীবন চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি এতকষ্ট করে মুক্তিযুদ্ধ করলেন অথচ এখন আপনাকে শ্রমিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এ জন্য আপনাকে খারাপ লাগে না। আমার প্রশ্নের জবাবে অল্প শিক্ষিত কিন্তু মহান মনের এই মানুষটি দিয়েছিলেন এভাবে, দেশ স্বাধীন হইল এইডাই তো সবচেয়ে বড় পাওয়া। তয় দুঃখ পাইছিলাম , টাকার জন্য যহন আমারে মুক্তিযদ্ধের সাটিপিকেট দেয় নাই। আমার কাছে ট্যাকা চাইছিল আমি দিতে রাজি হই নাই।

আমার চোখের সামনে কত রাজাকার ট্যাকা দিয়া মুক্তিযুদ্ধা হইছে। " আচ্ছা কয়েকদিন পরতো ২১ শে ফেব্রুয়ারি আপনি সেদিন ফুল দিতে আসবেন তো। “হ আসুম, তয় আপনেগর মত একদিন ফুল দিয়া ভুইল্যা যামু না। শহীদ মিনারে ফুল দিয়া বাড়িত গিয়াতো আপনেরা জোরে শাউন্ড দিয়া ইংলিশ গান শোনেন। আমরা রোজই হ্যাগোরে ফুল দেই।

” - কেমন করে? -প্রত্যেক দিন বাংলায় কতা কই। আপনেগর মত বাংলা ইংরেজি মিশাই কতা কই না। হেইডই তো হেরা চাইছিল। হেইডাই তো হল আসল ফুল দেওয়া। আর কিছুক্ষণ কথা বলে হলের দিকে এলাম।

কয়েক দিন ধরে ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে বন্ধুÑবান্ধবীদের প্লান শুনছি। আর আমদের গণমাধ্যমগুলোতেও এ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হচ্ছে। প্রত্যেক বছর এপ্রিলফুল আর থার্টিফার্স্ট নাইট পালন হচ্ছে ঘটা করে। এছাড়া দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে পোষাক পরিচ্ছদ সব ক্ষেত্রেই পশ্চিমাদের অনুকরণ এখানে লক্ষণীয়। সবচেয়ে খারাপ লাগে যখন রক্তের দামে কেনা ভাষার সঙ্গে অবমাননা করা হয়।

বাংলার সঙ্গে ইংরেজি মিশিয়ে জগাখিচুড়ি করা তো অবমাননা ছাড়া আর কি বলা যায়। কিন্তু না বলে BuT, ব্যবহার না বলে UsE এরকম অসংখ্য উংরেজি শব্দ বাংলা ভাষার মধ্যে ভেজাল দেয়ার মত করে ঢোকানো হচ্ছে। এ কাজটি অবশ্য আমাদের তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণীই বেশি করে থাকে। এরাই আবার ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ঘটা করে শহীদ মিনারে যায়। আর বলে বাংলা আমাদের মাতৃভাষা But ইংরেজি হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভাষা তাই ইংরেজি অবশ্যই শিখতে হবে।

মানলাম ইংরেজি শিখতে হবে কিন্তু তাই বলে ইংরেজি শব্দ দিয়ে বাংলা ভাষাকে দূষিত করতে হবে কেন। বাংলা ভাষা পৃথিবীর হাতে গোণা কয়েকটি শ্রেষ্ঠ ভাষার মধ্যে একটি। বাংলা এমন একটি ভাষা যার নিজস্ব লিপি রয়েছে (লক্ষণীয় ইংরেজী ভাষা লেখা হয় রোমান হরফে হিন্দী দেবনাগরী হরফে আর উর্দু আরবি হরফে)। নিজের একটি দেশ আছে( পুরো বাংলাদেশের একটি মাত্র ভাষা হচ্ছে বাংলা) আর সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ঠ তা হচ্ছে এ ভাষার জন্য মানুষ জীবন দিয়েছে যা পৃথিবীর ইতিহসে বিরল। এটা ভেবে অবাক লাগে যে আমরা রাষ্টভাষা প্রশ্নে জিন্নাহর প্রস্তাবের প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম তারাই আজ আমরা কেমন আধমরা হয়ে গেছি।

ভাষা ও সংস্কৃতির ভিত্তিতে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল, সেই বাংলাদেশে আজ বাংলা ভাষা ও বাঙালী সংস্কৃতির একি হাল। প্রশ্ন জাগে মনে, পাশ্চাত্য সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিকে গ্রাস করছে নাকি আমরাই নিজ সংস্কৃতি ফেলে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পেছনে ছুটছি। বিঃদ্রঃ বানান বাক্যগঠনে ভুল থাকলে, গঠনমূলক সমলোচনা আশা করছি

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.